পাঁচ দফা দাবি নিয়ে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের ২৫ জনের একটি প্রতিনিধি দল স্মারকলিপি দিতে সচিবালয়ে যান এবং বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠক শেষে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের প্রতিনিধিরা বলেন, আমরা মনে করি পাঁচটি দাবি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করলে ধর্ষণের ঘটনা কমে আসবে। মাগুরার ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
এসময় আইন উপদেষ্টা বলেন, তাদের প্রতিটি দাবি যৌক্তিক। মাগুরার জঘন্য ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে। সকল অপরাধী গ্রেপ্তার হয়েছে। ডিএনএ স্যাম্পল নেয়া হয়েছে।
এদিকে পাঁচ দফার পাশাপাশি শুধু ধর্ষণের বিচারের জন্য একটি আদালত করার দাবি উঠেছে বলে জানান অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের পাঁচ দফাগুলো হলো-
১. আসিয়ার মামলার ক্ষেত্রে ধর্ষণ ও নিপীড়ন বিরোধী বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা এবং ১ মাসের মধ্যে আসিয়ার ধর্ষকের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালীন আসিয়ার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে ধর্ষণ ও নিপীড়ন বিরোধী বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
৩ কার্যদিবসের মধ্যে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।
৪. সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
বৈঠক শেষে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের প্রতিনিধিরা বলেন, আমরা মনে করি পাঁচটি দাবি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করলে ধর্ষণের ঘটনা কমে আসবে। মাগুরার ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
এসময় আইন উপদেষ্টা বলেন, তাদের প্রতিটি দাবি যৌক্তিক। মাগুরার জঘন্য ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে। সকল অপরাধী গ্রেপ্তার হয়েছে। ডিএনএ স্যাম্পল নেয়া হয়েছে।
এদিকে পাঁচ দফার পাশাপাশি শুধু ধর্ষণের বিচারের জন্য একটি আদালত করার দাবি উঠেছে বলে জানান অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের পাঁচ দফাগুলো হলো-
১. আসিয়ার মামলার ক্ষেত্রে ধর্ষণ ও নিপীড়ন বিরোধী বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা এবং ১ মাসের মধ্যে আসিয়ার ধর্ষকের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালীন আসিয়ার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে ধর্ষণ ও নিপীড়ন বিরোধী বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
৩ কার্যদিবসের মধ্যে বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।
৪. সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।