“শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে,
রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন৷
তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
হদৃয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
সকল দুয়ার খোলা৷ কে রোধে তাঁহার বজ্রকন্ঠ
বাণী?
গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর
অমর-কবিতাখানি:
‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম৷’”
সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের। কিন্তু তা হয়ত সবার জন্য না। তাই তো ১৫ আগস্ট। বাঙালির কলঙ্কময় দিন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পর পর ১৯৭৫ সালের এই দিনে, মুক্তির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়।
এই আগস্টই হতে পারতো বাঙ্গালী জাতির গর্বের মাস, পিতা হত্যার প্রতিশোধের মাস, কিন্তু ঘাতকের, বন্দুকের নল আর জেল জুলুম সবই সেদিন স্তব্ধ করে দিয়েছিল। ৭৫’ পর দুইটি পক্ষ হয়ে গেল যার মিলন সম্ভব নয়, স্বাধীনতাকে বিপক্ষ নিয়ে যতক্ষণ না পর্যন্ত স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি স্বীকৃত পায়। তবে নানা ষড়যন্ত্র ঘাত প্রতিঘাতের পরেও বঙ্গবন্ধুর আওয়ামীলীগ ঘুরে দাড়িয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এখনও আমাদের সচেতন থাকতে হবে, পরাজিত শক্তি যখন পারবে না তখন তারা মরিয়া হয়ে উঠতে পারে, ইতিহাসও তাই বলে। সুতরাং এটা শেষ এমন ভাবা ঠিক না।
‘যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই’ - তবে তা আর হয়ে উঠেনি এ জাতির।
রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন৷
তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
হদৃয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
সকল দুয়ার খোলা৷ কে রোধে তাঁহার বজ্রকন্ঠ
বাণী?
গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর
অমর-কবিতাখানি:
‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম৷’”
সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের। কিন্তু তা হয়ত সবার জন্য না। তাই তো ১৫ আগস্ট। বাঙালির কলঙ্কময় দিন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পর পর ১৯৭৫ সালের এই দিনে, মুক্তির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়।
এই আগস্টই হতে পারতো বাঙ্গালী জাতির গর্বের মাস, পিতা হত্যার প্রতিশোধের মাস, কিন্তু ঘাতকের, বন্দুকের নল আর জেল জুলুম সবই সেদিন স্তব্ধ করে দিয়েছিল। ৭৫’ পর দুইটি পক্ষ হয়ে গেল যার মিলন সম্ভব নয়, স্বাধীনতাকে বিপক্ষ নিয়ে যতক্ষণ না পর্যন্ত স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি স্বীকৃত পায়। তবে নানা ষড়যন্ত্র ঘাত প্রতিঘাতের পরেও বঙ্গবন্ধুর আওয়ামীলীগ ঘুরে দাড়িয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এখনও আমাদের সচেতন থাকতে হবে, পরাজিত শক্তি যখন পারবে না তখন তারা মরিয়া হয়ে উঠতে পারে, ইতিহাসও তাই বলে। সুতরাং এটা শেষ এমন ভাবা ঠিক না।
‘যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই’ - তবে তা আর হয়ে উঠেনি এ জাতির।