সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
এর আগে, সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কোন উপায়ে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো হবে এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে (শেখ হাসিনা) দেশে ফেরানো যাবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ অক্টোবর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে আলাদাভাবে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
এরপর ২৩ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভারতের সঙ্গে ২০১৩ সাল থেকে 'প্রত্যর্পণযোগ্য অপরাধের মামলা'য় অভিযুক্ত বা ফেরারি আসামি ও বন্দিদের একে অপরের কাছে হস্তান্তরের জন্য একটি চুক্তি রয়েছে।
আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই তথ্য নিশ্চিত করেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
এর আগে, সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
কোন উপায়ে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো হবে এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে (শেখ হাসিনা) দেশে ফেরানো যাবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ অক্টোবর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে আলাদাভাবে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
এরপর ২৩ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, ট্রাইব্যুনালের জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভারতের সঙ্গে ২০১৩ সাল থেকে 'প্রত্যর্পণযোগ্য অপরাধের মামলা'য় অভিযুক্ত বা ফেরারি আসামি ও বন্দিদের একে অপরের কাছে হস্তান্তরের জন্য একটি চুক্তি রয়েছে।