চলতি বছরের শুরুতে দ্বিতীয়বারের মতো সংসার জীবনে পা রেখেছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সংগীতশিল্পী জিনাত সানু স্বাগতা। গত ২৪ জানুয়ারি দীর্ঘদিনের প্রেমিক ও বন্ধু হাসান আজাদকে বিয়ে করেন তিনি। এবার অভিনেত্রী জানালেন, বিয়ের আগে এক বছর লিভ টুগেদারে ছিলেন স্বাগতা।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন অভিনেত্রী। তিনি বলেন, আমি আর হাসান এক বছর লিভ টুগেদার করেছি। তারপর দুজন দুজনকে পার্টনার হিসেবে পছন্দ করেছি। আমরা যখন লিভ টুগেদার করেছি, আমাদের দুজনের বাবা-মায়ের পক্ষ থেকে কোনো সমস্যা ছিল না।
এমনকি আমার ভাই-বোনও বলেছে, কেউ যুক্তরাজ্য থেকে আসল, তুমি বিয়ে করে ফেললা, এরপর জীবনটা শেষ হয়ে গেল...তার চেয়ে ভালো একসঙ্গে থেকে দেখো, সারাজীবন থাকতে পারবে নাকি। তারপর সিদ্ধান্ত নিও।
অভিনেত্রী আরও বলেন, সমাজও আমাদের বিষয়টা মেনে নিয়েছে। প্রথমে একটু সময় নিয়েছে কিন্তু পরে বিষয়টা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমি মনে করি, আমাদের সমাজও পরিবর্তন হচ্ছে। ডিভোর্স নরমালাইজ হচ্ছে, লিভ টুগেদারও নরমালাইজ হবে।
জানা গেছে, স্বাগতার স্বামী একজন লন্ডন প্রবাসী। পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তার জন্ম ও পড়াশোনা সবই যুক্তরাজ্যে। সংগীত জগতের সঙ্গে জড়িত তিনি। একাধারে গান লেখেন, সুর ও মিউজিক কম্পোজ করেন হাসান। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করেছেন তিনি।
স্বাগতা বলেন, গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকে একদিন এক বান্ধবীর সঙ্গে রাজধানীর একটি ক্লাবে যাই। সেখানেই হাসান আজাদের সঙ্গে পরিচয় হয় আমার। পরে নভেম্বরে আবারও দেখা হয় আমাদের। সেই সময় হাসান আমাকে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেন আমাকে পছন্দ করেন তিনি। এর পরেই কথা বলে আমরা সিদ্ধান্ত নিই একসঙ্গে হওয়ার।
প্রসঙ্গত, এর আগে দীর্ঘ ৭ বছর প্রেমের পর চিত্রগ্রাহক রাশেদ জামানকে বিয়ে করেছিলেন স্বাগতা। তবে অভিনেত্রীর সেই সংসারে বেজে ওঠে বিচ্ছেদের সুর। ছয় বছর সংসারের পর ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন তারা।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন অভিনেত্রী। তিনি বলেন, আমি আর হাসান এক বছর লিভ টুগেদার করেছি। তারপর দুজন দুজনকে পার্টনার হিসেবে পছন্দ করেছি। আমরা যখন লিভ টুগেদার করেছি, আমাদের দুজনের বাবা-মায়ের পক্ষ থেকে কোনো সমস্যা ছিল না।
এমনকি আমার ভাই-বোনও বলেছে, কেউ যুক্তরাজ্য থেকে আসল, তুমি বিয়ে করে ফেললা, এরপর জীবনটা শেষ হয়ে গেল...তার চেয়ে ভালো একসঙ্গে থেকে দেখো, সারাজীবন থাকতে পারবে নাকি। তারপর সিদ্ধান্ত নিও।
অভিনেত্রী আরও বলেন, সমাজও আমাদের বিষয়টা মেনে নিয়েছে। প্রথমে একটু সময় নিয়েছে কিন্তু পরে বিষয়টা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমি মনে করি, আমাদের সমাজও পরিবর্তন হচ্ছে। ডিভোর্স নরমালাইজ হচ্ছে, লিভ টুগেদারও নরমালাইজ হবে।
জানা গেছে, স্বাগতার স্বামী একজন লন্ডন প্রবাসী। পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তার জন্ম ও পড়াশোনা সবই যুক্তরাজ্যে। সংগীত জগতের সঙ্গে জড়িত তিনি। একাধারে গান লেখেন, সুর ও মিউজিক কম্পোজ করেন হাসান। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করেছেন তিনি।
স্বাগতা বলেন, গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকে একদিন এক বান্ধবীর সঙ্গে রাজধানীর একটি ক্লাবে যাই। সেখানেই হাসান আজাদের সঙ্গে পরিচয় হয় আমার। পরে নভেম্বরে আবারও দেখা হয় আমাদের। সেই সময় হাসান আমাকে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেন আমাকে পছন্দ করেন তিনি। এর পরেই কথা বলে আমরা সিদ্ধান্ত নিই একসঙ্গে হওয়ার।
প্রসঙ্গত, এর আগে দীর্ঘ ৭ বছর প্রেমের পর চিত্রগ্রাহক রাশেদ জামানকে বিয়ে করেছিলেন স্বাগতা। তবে অভিনেত্রীর সেই সংসারে বেজে ওঠে বিচ্ছেদের সুর। ছয় বছর সংসারের পর ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন তারা।