পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী বলেছেন, শেখ হাসিনা হাজার হাজার মানুষকে খুন করেছে, গুম করেছে, লক্ষ লক্ষ মানুষকে বিনা অপরাধে কারাগারে পাঠিয়েছে। শেখ হাসিনাকে আয়নাঘরে ঢুকানোর মতো কোনো ঘর বাংলাদেশে নেই। তিনি এতো বড় পাপিষ্ঠ, জাহান্নাম ছাড়া তার কোনো জায়গা হওয়ার কথা না।
শনিবার বিকেলে পিরোজপুরের নাজিরপুরে মালিখালী ইউনিয়নে ঝনঝনিয়া মিঠারকুল মাদরাসা মাঠে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সভা উপলক্ষে আয়োজিত জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জনসভায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি মাওলানা আব্দুল আলী নেওয়াজ ও সঞ্চালনা করেন ইউনিয়ন সেক্রেটারি মাওলানা মীম ওমর ফারুক।
মাসুদ সাঈদী বলেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার উদ্দেশ্য এটি ছিলো না, যে শেখ মুজিবকে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় বসাবে, এমন কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। বরং বাংলার মানুষের উদ্দেশ্য ছিল যে আমরা শোষণ, নির্যাতনের হাত থেকে মুক্তি পাবো। তারা ভেবে ছিল একটি শোষণ-বঞ্চনা মুক্ত রাষ্ট্র পাবো, একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র পাবো। কিন্তু দেশ স্বাধীনের পর কী দেখা গেল? বাংলাদেশ দুর্ভিক্ষে ভাসছে, বাংলার মানুষ না খেয়ে মারা যাচ্ছে আর শেখ সাহেবের সন্তানরা সোনার মুকুট পরে বিয়ে করছে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ভারতের দিল্লি থেকে ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল। কিন্তু বাংলার মানুষ তখন বুঝতে পারেনি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট স্বাধীনতার পরে প্রমাণ হয়ে গেছে। বাংলার মানুষ বুঝতে পেরেছে শেখ হাসিনা ভারতের দিল্লি থেকে ৮১ সালে বাংলাদেশ এসেছিল দেশকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা নিয়ে। বাংলাদেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, বাক-স্বাধীনতা, ভোটের অধিকার, মানুষের মৌলিক অধিকার সব কিছু ধ্বংস করে দিয়ে শেখ হাসিনা ২৪ সালে আবার দিল্লিতে ফিরে গেছে।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক ছাত্রনেতা ও সরকারি আইন কর্মকর্তা অ্যাডভোকেট আবু সাঈদ মোল্লা, উপজেলা জামায়াতের বাইতুলমাল সম্পাদক মাওলানা আবু দাউদ প্রমুখ।
শনিবার বিকেলে পিরোজপুরের নাজিরপুরে মালিখালী ইউনিয়নে ঝনঝনিয়া মিঠারকুল মাদরাসা মাঠে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সভা উপলক্ষে আয়োজিত জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জনসভায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর সভাপতি মাওলানা আব্দুল আলী নেওয়াজ ও সঞ্চালনা করেন ইউনিয়ন সেক্রেটারি মাওলানা মীম ওমর ফারুক।
মাসুদ সাঈদী বলেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার উদ্দেশ্য এটি ছিলো না, যে শেখ মুজিবকে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় বসাবে, এমন কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। বরং বাংলার মানুষের উদ্দেশ্য ছিল যে আমরা শোষণ, নির্যাতনের হাত থেকে মুক্তি পাবো। তারা ভেবে ছিল একটি শোষণ-বঞ্চনা মুক্ত রাষ্ট্র পাবো, একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র পাবো। কিন্তু দেশ স্বাধীনের পর কী দেখা গেল? বাংলাদেশ দুর্ভিক্ষে ভাসছে, বাংলার মানুষ না খেয়ে মারা যাচ্ছে আর শেখ সাহেবের সন্তানরা সোনার মুকুট পরে বিয়ে করছে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ভারতের দিল্লি থেকে ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল। কিন্তু বাংলার মানুষ তখন বুঝতে পারেনি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট স্বাধীনতার পরে প্রমাণ হয়ে গেছে। বাংলার মানুষ বুঝতে পেরেছে শেখ হাসিনা ভারতের দিল্লি থেকে ৮১ সালে বাংলাদেশ এসেছিল দেশকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা নিয়ে। বাংলাদেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, বাক-স্বাধীনতা, ভোটের অধিকার, মানুষের মৌলিক অধিকার সব কিছু ধ্বংস করে দিয়ে শেখ হাসিনা ২৪ সালে আবার দিল্লিতে ফিরে গেছে।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক ছাত্রনেতা ও সরকারি আইন কর্মকর্তা অ্যাডভোকেট আবু সাঈদ মোল্লা, উপজেলা জামায়াতের বাইতুলমাল সম্পাদক মাওলানা আবু দাউদ প্রমুখ।