বিগত ১৬ বছরে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শরিক হতে গিয়ে ১ লাখ ৫২ হাজার মামলায় ৬২ লাখ রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু।
রোববার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে ফেনীতে দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টে যারা অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন আমরা তাদের স্মরণ করতে চাই। যারা গত ১৬ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে মানুষের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন এবং মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে গেছেন তাদের ভুলে গেলে চলবে না। আবার বর্তমান সময়কালের মধ্যে আন্দোলন করতে গিয়ে যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন, নানাভাবে নির্যাতিত হয়েছেন, তাদেরও ভুলে গেলে চলবে না। তাদের অবদানও স্মরণ করতে হবে।
এ সময় তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সংস্কার সেরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন দিয়ে দেন। জবাবদিহিতামূলক সরকার ফিরিয়ে আনুন। এই সরকারকে আমরা সমর্থন দিয়েছি, সমর্থন দিয়ে যাব। আমরা সরকারের কাছে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চাই। যৌক্তিক সময় বলে দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ ঠিক হবে না। টেকসই সংস্কার প্রয়োজন। টেকসই না হলে সংস্কার হবে মূল্যহীন।
তিনি আরও বলেন, বিভক্তির মাধ্যমে সমাধান হবে না। যারা অন্যায় করেছে অবশ্যই তাদের বিচার হতে হবে। আইনকে নিজের হাতে নেওয়া যাবে না। এই সরকারকে জনগণের সরকার বলা যাবে। তবে গণতান্ত্রিক নির্বাচিত সরকার বলা যাবে না।
সর্বশেষ তিনি পুরোনো দিনে কে কী করেছে তা ভুলে গিয়ে ফেনীর উন্নয়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অনুরোধ জানান। অনুষ্ঠান শেষে তিনি একটি মামলায় হাজিরা দিতে ফেনীর আদালতে যান।
স্থানীয় ফেনী সিটি গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মামুনুর রশিদের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন- নয়া দিগন্তের স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন। এ ছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন- ফেনীর পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, ফেনীর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক গোলাম মোহাম্মদ বাতেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন খান, ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মুফতি আবদুল হান্নানসহ প্রমুখ।
আর
রোববার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে ফেনীতে দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টে যারা অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন আমরা তাদের স্মরণ করতে চাই। যারা গত ১৬ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে মানুষের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন এবং মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে গেছেন তাদের ভুলে গেলে চলবে না। আবার বর্তমান সময়কালের মধ্যে আন্দোলন করতে গিয়ে যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন, নানাভাবে নির্যাতিত হয়েছেন, তাদেরও ভুলে গেলে চলবে না। তাদের অবদানও স্মরণ করতে হবে।
এ সময় তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সংস্কার সেরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন দিয়ে দেন। জবাবদিহিতামূলক সরকার ফিরিয়ে আনুন। এই সরকারকে আমরা সমর্থন দিয়েছি, সমর্থন দিয়ে যাব। আমরা সরকারের কাছে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ চাই। যৌক্তিক সময় বলে দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ ঠিক হবে না। টেকসই সংস্কার প্রয়োজন। টেকসই না হলে সংস্কার হবে মূল্যহীন।
তিনি আরও বলেন, বিভক্তির মাধ্যমে সমাধান হবে না। যারা অন্যায় করেছে অবশ্যই তাদের বিচার হতে হবে। আইনকে নিজের হাতে নেওয়া যাবে না। এই সরকারকে জনগণের সরকার বলা যাবে। তবে গণতান্ত্রিক নির্বাচিত সরকার বলা যাবে না।
সর্বশেষ তিনি পুরোনো দিনে কে কী করেছে তা ভুলে গিয়ে ফেনীর উন্নয়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অনুরোধ জানান। অনুষ্ঠান শেষে তিনি একটি মামলায় হাজিরা দিতে ফেনীর আদালতে যান।
স্থানীয় ফেনী সিটি গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মামুনুর রশিদের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন- নয়া দিগন্তের স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন। এ ছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন- ফেনীর পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, ফেনীর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক গোলাম মোহাম্মদ বাতেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন খান, ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মুফতি আবদুল হান্নানসহ প্রমুখ।
আর