বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় শ্রমিকরা কোনাবাড়ী-কাশিমপুর সড়ক অবরোধ করে রাখেন।
বুধবার সকাল থেকে শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেন।
পুলিশ ও কারখানার শ্রমিকরা জানায়, কোনাবাড়ী এলাকায় যমুনা ডেনিম গার্মেন্টস অ্যান্ড ওয়াশিং লিমিটেড কারখানার কয়েক হাজার শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিতে সকাল থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন। এক পর্যায়ে শ্রমিকরা কোনাবাড়ী-কাশিমপুর সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে নেয়। বিষয়টি সমাধানের জন্য সর্বশেষ দুপুর দেড়টা পর্যন্ত শ্রমিকদের সঙ্গে কারখানা কর্তৃপক্ষের আলোচনা চলছে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের কোনাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাশেদুর রহমান জানান, শ্রমিকরা বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ করেন। এ সময় শ্রমিকরা কোনাবাড়ী-কাশিমপুর সড়ক অবরোধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ সময় শ্রমিকরা কারখানার ভেতর অবস্থান করেন। শ্রমিক ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে।
বিডি-
বুধবার সকাল থেকে শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেন।
পুলিশ ও কারখানার শ্রমিকরা জানায়, কোনাবাড়ী এলাকায় যমুনা ডেনিম গার্মেন্টস অ্যান্ড ওয়াশিং লিমিটেড কারখানার কয়েক হাজার শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিতে সকাল থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন। এক পর্যায়ে শ্রমিকরা কোনাবাড়ী-কাশিমপুর সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে নেয়। বিষয়টি সমাধানের জন্য সর্বশেষ দুপুর দেড়টা পর্যন্ত শ্রমিকদের সঙ্গে কারখানা কর্তৃপক্ষের আলোচনা চলছে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের কোনাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাশেদুর রহমান জানান, শ্রমিকরা বেতন বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ করেন। এ সময় শ্রমিকরা কোনাবাড়ী-কাশিমপুর সড়ক অবরোধ করে রাখেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ সময় শ্রমিকরা কারখানার ভেতর অবস্থান করেন। শ্রমিক ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে।
বিডি-