রক্তে হিমোগ্লোবিন অনেক কারণেই কমে যেতে পারে। এর মধ্যে খাবারের ম্যাল নিউট্রেশন বা অপুষ্টি অন্যতম একটি কারণ। আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি দেখা দিলে একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দেবে। তার মধ্যে অন্যতম হলো রক্তসল্পতা বা অ্যানিমিয়া। আর শরীরে স্বাভাবিকের তুলনায় কম পরিমাণে হিমোগ্লোবিন থাকলে অর্থাৎ আপনি অ্যানিমিয়ার শিকার হলে অনেক সমস্যা তৈরি হয়।
খাবারের অনেকগুলো উপাদান আছে যেগুলো রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সহায়তা করতে পারে। এর মধ্যে ভিটামিন সি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। শুধু আয়রন খেলেই হিমোগ্লোবিন বাড়বে এমন কোনো কথা নেই। অ্যানিমেল সোর্স বা প্রাণীজ উৎস থেকে খাবার খেলে হিমোগ্লোবিন দ্রুত বাড়ে। তাই হিমোগ্লোবিন যাদের কম তারা বেশ কয়েকটি খাবার নিয়মিতভাবে খেতে পারলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক হবে।
আসলে এই হিমোগ্লোবিন হলো আমাদের লোহিত রক্ত কণিকায় থাকা এক ধরণের প্রোটিন। এই হিমোগ্লোবিনের কাজ হলো শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে সঠিকভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করা। তাই যদি হিমোগ্লোবিন কম থাকে তাহলে শরীরের সর্বত্র সঠিকভাবে অক্সিজেন পৌঁছবে না এবং দেখা দেবে বিভিন্ন সমস্যা। হিমোগ্লোবিন কম থাকলে অ্যানিমিয়া বা রক্তসল্পতার পাশাপাশি অত্যাধিক ক্লান্তি, ঝিমানি ভাব, মাথা ঘোরা, শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট, এইসব সমস্যা দেখা দিতে পারে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য মূলত আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি।
এক্ষেত্রে তালিকায় আপনি কোন কোন খাবার রাখবেন দেখে নিন একনজরে
আরও পড়ুন
বাড়তি মেদ ঝরাতে সাহায্য করবে যেসব সবজি
বেদানা খেলে রক্ত ভালো হয়, এই প্রবাদ অনেকেই ছোটবেলা থেকে শুনে আসছেন। এর অর্থ হলো বেদানা খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তার ফলে কমে অ্যানিমিয়ার সমস্যা। অতএব যাদের অ্যানিমিয়া রয়েছে তারা অতি অবশ্যই বেদানা খাবেন।
বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাকসবজি বিশেষ করে পালংশাক খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে। কারণ পালংশাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। অতএব যাদের হিমোগ্লোবিন কম তারা অতি অবশ্যই পালংশাক খাবেন। তবে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত পালংশাক খেলে। তাই একটি সতর্ক থাকা ভালো। পালংশাক রান্না করার আগে অতি অবশ্যই ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। নাহলে পেটে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থেকেই যাবে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলের মাধ্যমেও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব। শীতকালে কমলালেবু, সারাবছর পাতিলেবু, আর লেবুজাতীয় বিভিন্ন ফল অতি অবশ্যই পাতে রাখতে হবে। ভিটামিন সি আসলে আমাদের শরীরে আয়রন অ্যাবসরপশন অর্থাৎ শোষণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সেই জন্যই যাদের হিমোগ্লোবিন কম তারা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ লেবুজাতীয় ফল অবশ্যই খাবেন নিয়মিত।
বিট খেলেও হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রন। এই তিন উপকরণ হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক পরিমাণে বজায় রাখতে সাহায্য করে।
খাবারের অনেকগুলো উপাদান আছে যেগুলো রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সহায়তা করতে পারে। এর মধ্যে ভিটামিন সি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। শুধু আয়রন খেলেই হিমোগ্লোবিন বাড়বে এমন কোনো কথা নেই। অ্যানিমেল সোর্স বা প্রাণীজ উৎস থেকে খাবার খেলে হিমোগ্লোবিন দ্রুত বাড়ে। তাই হিমোগ্লোবিন যাদের কম তারা বেশ কয়েকটি খাবার নিয়মিতভাবে খেতে পারলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক হবে।
আসলে এই হিমোগ্লোবিন হলো আমাদের লোহিত রক্ত কণিকায় থাকা এক ধরণের প্রোটিন। এই হিমোগ্লোবিনের কাজ হলো শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে সঠিকভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করা। তাই যদি হিমোগ্লোবিন কম থাকে তাহলে শরীরের সর্বত্র সঠিকভাবে অক্সিজেন পৌঁছবে না এবং দেখা দেবে বিভিন্ন সমস্যা। হিমোগ্লোবিন কম থাকলে অ্যানিমিয়া বা রক্তসল্পতার পাশাপাশি অত্যাধিক ক্লান্তি, ঝিমানি ভাব, মাথা ঘোরা, শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট, এইসব সমস্যা দেখা দিতে পারে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য মূলত আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি।
এক্ষেত্রে তালিকায় আপনি কোন কোন খাবার রাখবেন দেখে নিন একনজরে
আরও পড়ুন
বাড়তি মেদ ঝরাতে সাহায্য করবে যেসব সবজি
বেদানা খেলে রক্ত ভালো হয়, এই প্রবাদ অনেকেই ছোটবেলা থেকে শুনে আসছেন। এর অর্থ হলো বেদানা খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তার ফলে কমে অ্যানিমিয়ার সমস্যা। অতএব যাদের অ্যানিমিয়া রয়েছে তারা অতি অবশ্যই বেদানা খাবেন।
বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাকসবজি বিশেষ করে পালংশাক খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে। কারণ পালংশাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। অতএব যাদের হিমোগ্লোবিন কম তারা অতি অবশ্যই পালংশাক খাবেন। তবে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত পালংশাক খেলে। তাই একটি সতর্ক থাকা ভালো। পালংশাক রান্না করার আগে অতি অবশ্যই ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। নাহলে পেটে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থেকেই যাবে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলের মাধ্যমেও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব। শীতকালে কমলালেবু, সারাবছর পাতিলেবু, আর লেবুজাতীয় বিভিন্ন ফল অতি অবশ্যই পাতে রাখতে হবে। ভিটামিন সি আসলে আমাদের শরীরে আয়রন অ্যাবসরপশন অর্থাৎ শোষণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সেই জন্যই যাদের হিমোগ্লোবিন কম তারা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ লেবুজাতীয় ফল অবশ্যই খাবেন নিয়মিত।
বিট খেলেও হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রন। এই তিন উপকরণ হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক পরিমাণে বজায় রাখতে সাহায্য করে।