সংসার জীবনে কম-বেশি খুঁনসুঁটি লেগেই থাকে। কখন ঝগড়া, আবার এক সময় ভালোবাসায় ভরপুর থাকবে। এরই নাম সংসার। দাম্পত্যের মুহূর্তগুলোকে সুন্দর করে তুলতে স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই প্রচেষ্টার প্রয়োজন। যে বিষয়গুলো সম্পর্ককে তিক্ত করে তুলবে তা এড়িয়ে যেতে হবে। বিশেষ করে ঝগড়ার সময় দুজনকেই সাবধান থাকতে হবে। কেননা ঝগড়া শুরু হয়ে শেষ হলেও এর রেশ যেন থেকেই যায়। ঝগড়ার পরের মুহূর্তগুলো আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় কিছু ভুল কাজ সম্পর্ককে নড়বড়ে করে দিতে পারে। স্পর্শকাতর এই সময়ে বোঝাপড়াটা ভালো না হলে বিচ্ছেদের পথেও হাঁটতে পারে সম্পর্ক।
তাই ঝগড়ার পর মধুর সম্পর্ক যেন ভেঙে না যায় সে কারণে কয়েকটি কাজ ভুলেও করা যাবে না। যেমন-
ঝগড়ার পর দুজনই বেশি রেগে থাকেন। তাই ঝগড়া শেষ হলেই তাড়াহুড়ো করে মিটমাট করবেন না। সঙ্গীর মেজাজ ঠাণ্ডা হওয়ার সময় দিন। কী কারণে সমস্যা হয়েছে তা ভাবুন। ঝগড়া এড়ানোর জন্যে কী করা উচিত ছিল তাও ভেবে দেখুন। এর পর রাগ কমলে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলে সব মিটিয়ে নিন।
ঝগড়া শেষে একে অপরকে বাঁকা কথা বলবেন না। এতে ঝগড়া আরও বাড়বে। সঙ্গী সবসময় ঝগড়া মিটিয়ে আগে কথা বলবেন সেই আশায় থাকবেন না। নিজেই এগিয়ে যান। সমস্যার সমাধান করুন।
ঝগড়ার পর রাগ করে অনেকেই ঘরের দরজা বন্ধ করে বসে থাকে। এটা করবেন না। সঙ্গীর থেকে দূরে থাকা কোনো সমাধান নয়। বরং সম্পর্কের তিক্ততা বাড়বে। তাই কথা চালিয়ে যান। নিজেকে শান্ত করে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করুন। সংসারের অন্য বিষয়গুলোও যেভাবে করেন, সেভাবেই চালিয়ে যান। কোনো কিছুতেই ঝগড়া রেশ টানবেন না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
অনেকেই ঝগড়ার পর একে অপরকে দোষারোপ করে। এতে সমস্যা বাড়বে। মেয়েরা একটু বেশি অভিমানী হয়। তাই স্ত্রীকে নিজের কথা বোঝানোর চেষ্টা করুন। ধৈর্য ধরুন। স্ত্রীর কথাও শুনুন।
ঝগড়া শেষে ক্ষমা চাইতে ভুলবেন না। দুজনই একে অপরের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিন। এই অভ্যাস সম্পর্কের গভীরতা বাড়াবে।
ঝগড়ার পর সেই বিষয় নিয়ে তৃতীয় পক্ষ কারও সঙ্গে আলোচনা করবেন না। বরং চারদেয়ালেই মিটিয়ে নিন। অন্যের সঙ্গে সমস্যার আলোচনা করলে বিষয়গুলো হাস্যকর হয়ে উঠতে পারে। যা সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিবে। তাই যে কোনো বিষয় নিয়েই ঝগড়া হোক না কেন, নিজেরাই মিটিয়ে নিন। এতে সম্পর্কের যথার্থ মূল্যায়ন হবে। অন্যদের কাছেও ছোট হতে হবে না।
তাই ঝগড়ার পর মধুর সম্পর্ক যেন ভেঙে না যায় সে কারণে কয়েকটি কাজ ভুলেও করা যাবে না। যেমন-
ঝগড়ার পর দুজনই বেশি রেগে থাকেন। তাই ঝগড়া শেষ হলেই তাড়াহুড়ো করে মিটমাট করবেন না। সঙ্গীর মেজাজ ঠাণ্ডা হওয়ার সময় দিন। কী কারণে সমস্যা হয়েছে তা ভাবুন। ঝগড়া এড়ানোর জন্যে কী করা উচিত ছিল তাও ভেবে দেখুন। এর পর রাগ কমলে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলে সব মিটিয়ে নিন।
ঝগড়া শেষে একে অপরকে বাঁকা কথা বলবেন না। এতে ঝগড়া আরও বাড়বে। সঙ্গী সবসময় ঝগড়া মিটিয়ে আগে কথা বলবেন সেই আশায় থাকবেন না। নিজেই এগিয়ে যান। সমস্যার সমাধান করুন।
ঝগড়ার পর রাগ করে অনেকেই ঘরের দরজা বন্ধ করে বসে থাকে। এটা করবেন না। সঙ্গীর থেকে দূরে থাকা কোনো সমাধান নয়। বরং সম্পর্কের তিক্ততা বাড়বে। তাই কথা চালিয়ে যান। নিজেকে শান্ত করে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করুন। সংসারের অন্য বিষয়গুলোও যেভাবে করেন, সেভাবেই চালিয়ে যান। কোনো কিছুতেই ঝগড়া রেশ টানবেন না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
অনেকেই ঝগড়ার পর একে অপরকে দোষারোপ করে। এতে সমস্যা বাড়বে। মেয়েরা একটু বেশি অভিমানী হয়। তাই স্ত্রীকে নিজের কথা বোঝানোর চেষ্টা করুন। ধৈর্য ধরুন। স্ত্রীর কথাও শুনুন।
ঝগড়া শেষে ক্ষমা চাইতে ভুলবেন না। দুজনই একে অপরের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিন। এই অভ্যাস সম্পর্কের গভীরতা বাড়াবে।
ঝগড়ার পর সেই বিষয় নিয়ে তৃতীয় পক্ষ কারও সঙ্গে আলোচনা করবেন না। বরং চারদেয়ালেই মিটিয়ে নিন। অন্যের সঙ্গে সমস্যার আলোচনা করলে বিষয়গুলো হাস্যকর হয়ে উঠতে পারে। যা সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিবে। তাই যে কোনো বিষয় নিয়েই ঝগড়া হোক না কেন, নিজেরাই মিটিয়ে নিন। এতে সম্পর্কের যথার্থ মূল্যায়ন হবে। অন্যদের কাছেও ছোট হতে হবে না।