কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে প্রতিটি হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচার হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনে প্রতিটি হত্যা ও অন্যান্য সহিংসতার আন্তর্জাতিক মানের সুষ্ঠু তদন্ত হবে। যেই দায়ী হোক, দোষীদের বিচার হতেই হবে।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে কৃষকলীগ আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, মানুষ মেরে ঝুলিয়ে রাখা কোন ধরনের আন্দোলন।
অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে ফিরে এসে বারবার ঘাতকের হুমকি ও মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গিয়ে বহু চাপ ও হুমকি এসেছে। আজকের তরুণ প্রজন্ম যাদের বয়স ২০ বছর তারা কল্পনাও করতে পারবে না কেমন ছিল আওয়ামী লীগের আগের বাংলাদেশ।
সব মেগা প্রকল্পে হামলা চালানো হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ যখন উন্নতির শিখরে উঠছে তখন পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা যড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
সরকারপ্রধান বলেন, 'যেখানে শিক্ষার্থীদের দাবি শতভাগ মেনে নেওয়া হয়েছে, সেখানে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কী যৌক্তিকতা আছে।'
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন'। মাসের প্রথমার্ধ অনেক শান্তিপূর্ণ থাকলেও ১৬ জুলাই থেকে তা সহিংসতায় রূপ নেয়। বিশেষ করে ১৬ জুলাই 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি পালনের দিন পুলিশ, বিজিবি ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের দিন পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে কৃষকলীগ আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, মানুষ মেরে ঝুলিয়ে রাখা কোন ধরনের আন্দোলন।
অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে ফিরে এসে বারবার ঘাতকের হুমকি ও মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে গিয়ে বহু চাপ ও হুমকি এসেছে। আজকের তরুণ প্রজন্ম যাদের বয়স ২০ বছর তারা কল্পনাও করতে পারবে না কেমন ছিল আওয়ামী লীগের আগের বাংলাদেশ।
সব মেগা প্রকল্পে হামলা চালানো হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ যখন উন্নতির শিখরে উঠছে তখন পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা যড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
সরকারপ্রধান বলেন, 'যেখানে শিক্ষার্থীদের দাবি শতভাগ মেনে নেওয়া হয়েছে, সেখানে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কী যৌক্তিকতা আছে।'
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন'। মাসের প্রথমার্ধ অনেক শান্তিপূর্ণ থাকলেও ১৬ জুলাই থেকে তা সহিংসতায় রূপ নেয়। বিশেষ করে ১৬ জুলাই 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি পালনের দিন পুলিশ, বিজিবি ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের দিন পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়।