প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের ৩ দফা দাবিতে আজও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শিক্ষকদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে দাবিগুলো বাস্তবায়ন সম্পর্কিত সরকারের পক্ষ থেকে বিবৃতি না আসা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন জাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. মোতাহার হোসেন।
রবিবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের অনলাইনে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
অধ্যাপক মোতাহার হোসেন বলেন, শনিবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আমাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সরকার পক্ষ বৈঠক করেন। বৈঠকে সরকারপক্ষও স্বীকার করেছে যে স্কিমটিতে কিছু ত্রুটি রয়েছে। এছাড়া, তারা আমাদের দাবির ব্যাপারে কিছু আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দাবিগুলো বাস্তবায়ন সম্পর্কিত কোন বিবৃতি সরকার দেয়নি। বরং, বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পারছি সরকার নাকি আমাদের দাবির কারণে ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে প্রত্যয় স্কিম চালু করবে। তারিখ পেছানো বা ভুল বোঝাবুঝি মিটানো এধরনের কোন কিছু আমাদের দাবিতে ছিল না। তাহলে কেন আমরা আন্দোলন থামাবো? যতদিন সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের দাবি বাস্তবায়নের বিষয়ে বিবৃতি না আসবে ততদিন সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে।
এদিকে প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষকদের পাশাপাশি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে কর্মকর্তা, কর্মচারীরাও জাবিতে কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন ধরনের আশ্বাস না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন তারা।
দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন জাবি অফিসার সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান বাবুল।
বিডি প্রতি
এদিকে দাবিগুলো বাস্তবায়ন সম্পর্কিত সরকারের পক্ষ থেকে বিবৃতি না আসা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন জাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. মোতাহার হোসেন।
রবিবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের অনলাইনে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি।
অধ্যাপক মোতাহার হোসেন বলেন, শনিবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আমাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সরকার পক্ষ বৈঠক করেন। বৈঠকে সরকারপক্ষও স্বীকার করেছে যে স্কিমটিতে কিছু ত্রুটি রয়েছে। এছাড়া, তারা আমাদের দাবির ব্যাপারে কিছু আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দাবিগুলো বাস্তবায়ন সম্পর্কিত কোন বিবৃতি সরকার দেয়নি। বরং, বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পারছি সরকার নাকি আমাদের দাবির কারণে ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে প্রত্যয় স্কিম চালু করবে। তারিখ পেছানো বা ভুল বোঝাবুঝি মিটানো এধরনের কোন কিছু আমাদের দাবিতে ছিল না। তাহলে কেন আমরা আন্দোলন থামাবো? যতদিন সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের দাবি বাস্তবায়নের বিষয়ে বিবৃতি না আসবে ততদিন সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে।
এদিকে প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষকদের পাশাপাশি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে কর্মকর্তা, কর্মচারীরাও জাবিতে কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন ধরনের আশ্বাস না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন তারা।
দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন জাবি অফিসার সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান বাবুল।
বিডি প্রতি