সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কেউ চাকরি পেয়েছে তা প্রমাণ হলে চাকরি-বিধি অনুযায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার বিষয়টি এবং প্রতারণার মাধ্যমে এ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কেউ চাকরি পেয়েছে আর তা প্রমাণ হলে চাকরি-বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের নিজ দপ্তরের করিডোরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বেশ কয়েকদিনে ধরে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার 'উপসহকারী প্রকৌশলী' পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকরা বিভিন্ন প্রশ্ন করলে জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার বিষয়টি এবং প্রতারণার মাধ্যমে এ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কেউ চাকরি পেয়েছে আর তা প্রমাণ হলে চাকরি-বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি বিসিএস ক্যাডার ও নন ক্যাডারসহ ৩০ টি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনার প্রতিবেদনে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। এরমধ্যে সিআইডি প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে ১৭ জনকে আটক করেছে।
ইতিমধ্যে পিএসসি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আসামিদের মধ্যে চালক আবেদ আলীসহ ৭ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থা প্রশ্নফাঁসের মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার হওয়াদের তালিকা করছে বলে জানা গেছে।
চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল নিয়ে চলা আন্দোলন নিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকারও চায় বিষয়টি নিষ্পত্তি হোক, তবে আদালতকে আমরা সম্মান ও শ্রদ্ধা করি।
আদালতের বিষয়টি আদালতের গিয়েই সমাধান করতে হয়। শিক্ষার্থীদের রাস্তায় না থেকে এ বিষয়টি আদালতে গিয়ে নিষ্পত্তি করতে হবে।
তিনি বলেন, একজন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের বলব- বিষয়টি নিয়ে রাস্তায় না থেকে আদালতে গিয়ে নিষ্পত্তি করা। ২০১৮ সালে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল, সেই আলোকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা অন্যরা মনে করেছেন তারা বঞ্চিত হয়েছেন। এরপর তারা ২০২১ সালে হাইকোর্টে একটি রিট করেন।
সেই চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে গত ৫ জুন একটা রায় দিয়েছেন আদালত। তারই পরিপ্রেক্ষিতে গতকালও (বুধবার) শুনানির পরে আদালত স্থগিতাদেশ দিয়েছেন।
'আমি আরও বলতে চাই-যেটি যেখানে নিষ্পত্তি করা প্রয়োজন, সেটি সেখানেই নিষ্পত্তি করতে হবে। আমরাও চাই বিষয়টি সুন্দরভাবে নিষ্পত্তি হোক। কারণ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কথা শুনে আদালত যে রায় দিয়েছেন, এখন এখানে যাওয়ার কিন্তু সুযোগ আছে'
ফরহাদ হোসেন আরো বলেন, সরকারও চায় বিষয়টি নিষ্পত্তি হোক। রাস্তা অবরোধ করে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার চেয়ে আদালতে যাওয়াই যৌক্তিক। ওখানে গিয়ে যৌক্তিকভাবে সব তুলে ধরলে একটি সহজ সমাধান হবে।
বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার বিষয়টি এবং প্রতারণার মাধ্যমে এ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কেউ চাকরি পেয়েছে আর তা প্রমাণ হলে চাকরি-বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের নিজ দপ্তরের করিডোরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বেশ কয়েকদিনে ধরে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের নন-ক্যাডার 'উপসহকারী প্রকৌশলী' পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকরা বিভিন্ন প্রশ্ন করলে জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার বিষয়টি এবং প্রতারণার মাধ্যমে এ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কেউ চাকরি পেয়েছে আর তা প্রমাণ হলে চাকরি-বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি বিসিএস ক্যাডার ও নন ক্যাডারসহ ৩০ টি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনার প্রতিবেদনে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। এরমধ্যে সিআইডি প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে ১৭ জনকে আটক করেছে।
ইতিমধ্যে পিএসসি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আসামিদের মধ্যে চালক আবেদ আলীসহ ৭ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থা প্রশ্নফাঁসের মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার হওয়াদের তালিকা করছে বলে জানা গেছে।
চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল নিয়ে চলা আন্দোলন নিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকারও চায় বিষয়টি নিষ্পত্তি হোক, তবে আদালতকে আমরা সম্মান ও শ্রদ্ধা করি।
আদালতের বিষয়টি আদালতের গিয়েই সমাধান করতে হয়। শিক্ষার্থীদের রাস্তায় না থেকে এ বিষয়টি আদালতে গিয়ে নিষ্পত্তি করতে হবে।
তিনি বলেন, একজন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের বলব- বিষয়টি নিয়ে রাস্তায় না থেকে আদালতে গিয়ে নিষ্পত্তি করা। ২০১৮ সালে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল, সেই আলোকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা অন্যরা মনে করেছেন তারা বঞ্চিত হয়েছেন। এরপর তারা ২০২১ সালে হাইকোর্টে একটি রিট করেন।
সেই চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে গত ৫ জুন একটা রায় দিয়েছেন আদালত। তারই পরিপ্রেক্ষিতে গতকালও (বুধবার) শুনানির পরে আদালত স্থগিতাদেশ দিয়েছেন।
'আমি আরও বলতে চাই-যেটি যেখানে নিষ্পত্তি করা প্রয়োজন, সেটি সেখানেই নিষ্পত্তি করতে হবে। আমরাও চাই বিষয়টি সুন্দরভাবে নিষ্পত্তি হোক। কারণ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কথা শুনে আদালত যে রায় দিয়েছেন, এখন এখানে যাওয়ার কিন্তু সুযোগ আছে'
ফরহাদ হোসেন আরো বলেন, সরকারও চায় বিষয়টি নিষ্পত্তি হোক। রাস্তা অবরোধ করে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার চেয়ে আদালতে যাওয়াই যৌক্তিক। ওখানে গিয়ে যৌক্তিকভাবে সব তুলে ধরলে একটি সহজ সমাধান হবে।