সবশেষ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) ক্রিকেটে দেখা গিয়েছে নারী আম্পায়ার। অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে সাথীরা জাকির জেসিদের আম্পায়ারিং করতে দেখা গিয়েছিল। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আসন্ন আসরেও নারী আম্পায়ারদের দেখা যেতে পারে।
আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, 'হ্যাঁ, অবশ্যই। অভিজ্ঞ করে আনতে হলে প্রথমে আমরা স্কুল ক্রিকেট দেই, প্রিমিয়ার লিগে অনফিল্ড কিন্তু প্রথমবার করেছে। তার আগে আমরা থার্ড আম্পায়ারের জায়গায় দিয়েছি। অভিজ্ঞতা তো শুধু সিদ্ধান্ত না, অভিজ্ঞতা হচ্ছে আপনি কিভাবে পুরো মাঠকে ম্যানেজ করছেন। এটা শিক্ষণীয় বিষয়। তারা এখন আইসিসি প্যানেল ভুক্ত হয়ে গেছে কিন্তু। আইসিসি কেন করেছে? কারণ, আমরা যে বায়োডাটা পাঠিয়েছে, সেটা দেখেই করেছে।'
মিঠু যোগ করেন, 'তারা ভেবেছে তারা যথেষ্ট যোগ্য। তাদের আমরা করব কি পরবর্তী বিপিএলে অনফিল্ড হয়ত না-ও দেখতে পারেন। আমি জানি না পরিস্থিতি কেমন থাকবে, এর মাঝে বিশ্বকাপ আছে...। কিন্তু অবশ্যই থার্ড আম্পায়ার... ওদের ট্রেনিং তো চালু রাখতে হবে। আমি খুব আশাবাদী মেয়েরাও খুব ভালো করছে।'
এ সময়ে নতুন করে আরও কয়েকজন আম্পায়ারকে বেতনভুক্ত করার কথাও জানান তিনি। ইফতেখার রহমান মিঠুর ভাষ্য, 'আমাদের প্রায় ৩০ জন বেতনভুক্ত আছে। বোর্ড সভায় (সিদ্ধান্ত নিয়েছি) আরও ৫ জন আম্পায়ারকে চাকরি দেওয়া হচ্ছে। সভাপতি তো কালকে বলেছে, আপনাদের আইসিসি আমাদের চারজন মেয়েকে প্যানেল ভুক্ত করেছে, এটা মেয়েদের।'
একজন পুরুষ আম্পায়ার বাড়ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, 'সুমন বাংলাদেশের সাবেক বাঁ-হাতি পেস বোলার। সে এসেছে। কারণ, সৈকত এলিট প্যানেলে চলে গেছে, তাই ওইখানে গ্যাপ হয়। ওইখানে নিয়েছে আমাদের একজনকে। আইসিসির প্যানেলভুক্ত আম্পায়ার তো আমরা বাইরে রাখতে পারি না। সবশেষ সভায় চারজন মেয়ে এবং একজন ছেলের চাকরি অনুমোদন হয়েছে।'
আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার রহমান মিঠু গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, 'হ্যাঁ, অবশ্যই। অভিজ্ঞ করে আনতে হলে প্রথমে আমরা স্কুল ক্রিকেট দেই, প্রিমিয়ার লিগে অনফিল্ড কিন্তু প্রথমবার করেছে। তার আগে আমরা থার্ড আম্পায়ারের জায়গায় দিয়েছি। অভিজ্ঞতা তো শুধু সিদ্ধান্ত না, অভিজ্ঞতা হচ্ছে আপনি কিভাবে পুরো মাঠকে ম্যানেজ করছেন। এটা শিক্ষণীয় বিষয়। তারা এখন আইসিসি প্যানেল ভুক্ত হয়ে গেছে কিন্তু। আইসিসি কেন করেছে? কারণ, আমরা যে বায়োডাটা পাঠিয়েছে, সেটা দেখেই করেছে।'
মিঠু যোগ করেন, 'তারা ভেবেছে তারা যথেষ্ট যোগ্য। তাদের আমরা করব কি পরবর্তী বিপিএলে অনফিল্ড হয়ত না-ও দেখতে পারেন। আমি জানি না পরিস্থিতি কেমন থাকবে, এর মাঝে বিশ্বকাপ আছে...। কিন্তু অবশ্যই থার্ড আম্পায়ার... ওদের ট্রেনিং তো চালু রাখতে হবে। আমি খুব আশাবাদী মেয়েরাও খুব ভালো করছে।'
এ সময়ে নতুন করে আরও কয়েকজন আম্পায়ারকে বেতনভুক্ত করার কথাও জানান তিনি। ইফতেখার রহমান মিঠুর ভাষ্য, 'আমাদের প্রায় ৩০ জন বেতনভুক্ত আছে। বোর্ড সভায় (সিদ্ধান্ত নিয়েছি) আরও ৫ জন আম্পায়ারকে চাকরি দেওয়া হচ্ছে। সভাপতি তো কালকে বলেছে, আপনাদের আইসিসি আমাদের চারজন মেয়েকে প্যানেল ভুক্ত করেছে, এটা মেয়েদের।'
একজন পুরুষ আম্পায়ার বাড়ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, 'সুমন বাংলাদেশের সাবেক বাঁ-হাতি পেস বোলার। সে এসেছে। কারণ, সৈকত এলিট প্যানেলে চলে গেছে, তাই ওইখানে গ্যাপ হয়। ওইখানে নিয়েছে আমাদের একজনকে। আইসিসির প্যানেলভুক্ত আম্পায়ার তো আমরা বাইরে রাখতে পারি না। সবশেষ সভায় চারজন মেয়ে এবং একজন ছেলের চাকরি অনুমোদন হয়েছে।'