ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে রুবেল মিয়া (২৮) নামে নেত্রকোনা মডেল থানার এক পুলিশ সদস্যের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
গতকাল সোমবার রাতে ময়মনসিংহে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রুবেল।
মঙ্গলবার দুপুরে নেত্রকোনা জেলা পুলিশের (মুখপাত্র) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফর রহমান জানান, এ ঘটনায় নেত্রকোনা মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হবে। লাশ ময়নাতদন্তের পর রুবেলের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রুবেল মিয়া ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সনাটি গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদের ছেলে। চাকরির সুবাদে নেত্রকোনা শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকায় স্ত্রী জেসমিন আক্তার ও তার দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত সপ্তাহে স্ত্রী ও সন্তানেরা বাড়িতে চলে যাওয়ার পর থানা ব্যারাকে থাকতেন।
প্রতিদিনের ন্যায় রুবেল রবিবার রাতে খাবার খেয়ে ব্যারাকে ঘুমালে অসুস্থ হয়ে পড়লে সহকর্মীরা নেত্রকোনা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নেয়। পরে সেখান থেকে ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গতকাল সোমবার রাতে তার মৃত্যুর খবরটি আসে। পুলিশের ধারণা পারিবারিক কলহের কারণে রুবেল ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে শুয়েছিলেন।
নেত্রকোনা থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো দায়িত্ব পালন শেষে থানার মেসে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে যান। এরপর তার ফেসবুক আইডিতে 'দ্য এন্ড' লিখে একটি স্ট্যাটাস দেন। এটি আবার রাত ১২টার দিকে তারই ছোট ভাইয়ের নজরে পড়ে। এ সময় তার ভাই পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে জানান। সাথে সাথে কল সেন্টার থেকে কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করে। খবর পেয়েই নেত্রকোনা মডেল থানার পুলিশ রুবেল মিয়াকে প্রথমে নেত্রকোনা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর তাকে ময়মনসিংহেরই একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে রুবেল মারা যান।
নেত্রকোনার জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, 'কনস্টেবল রুবেল মিয়া সাড়ে আট বছর আগে পুলিশে যোগদান করেন। দেড় বছর আগে নেত্রকোনা মডেল থানায় যোগদান করেন। পারিবারিক কলহের কারণে অতিরিক্ত ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়মনসিংহে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আইনি প্রক্রিয়া চলামান। লাশের ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
প্রতিদিন/
গতকাল সোমবার রাতে ময়মনসিংহে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রুবেল।
মঙ্গলবার দুপুরে নেত্রকোনা জেলা পুলিশের (মুখপাত্র) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফর রহমান জানান, এ ঘটনায় নেত্রকোনা মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হবে। লাশ ময়নাতদন্তের পর রুবেলের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রুবেল মিয়া ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সনাটি গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদের ছেলে। চাকরির সুবাদে নেত্রকোনা শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকায় স্ত্রী জেসমিন আক্তার ও তার দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত সপ্তাহে স্ত্রী ও সন্তানেরা বাড়িতে চলে যাওয়ার পর থানা ব্যারাকে থাকতেন।
প্রতিদিনের ন্যায় রুবেল রবিবার রাতে খাবার খেয়ে ব্যারাকে ঘুমালে অসুস্থ হয়ে পড়লে সহকর্মীরা নেত্রকোনা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নেয়। পরে সেখান থেকে ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গতকাল সোমবার রাতে তার মৃত্যুর খবরটি আসে। পুলিশের ধারণা পারিবারিক কলহের কারণে রুবেল ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে শুয়েছিলেন।
নেত্রকোনা থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো দায়িত্ব পালন শেষে থানার মেসে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে যান। এরপর তার ফেসবুক আইডিতে 'দ্য এন্ড' লিখে একটি স্ট্যাটাস দেন। এটি আবার রাত ১২টার দিকে তারই ছোট ভাইয়ের নজরে পড়ে। এ সময় তার ভাই পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে জানান। সাথে সাথে কল সেন্টার থেকে কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করে। খবর পেয়েই নেত্রকোনা মডেল থানার পুলিশ রুবেল মিয়াকে প্রথমে নেত্রকোনা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর তাকে ময়মনসিংহেরই একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে রুবেল মারা যান।
নেত্রকোনার জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, 'কনস্টেবল রুবেল মিয়া সাড়ে আট বছর আগে পুলিশে যোগদান করেন। দেড় বছর আগে নেত্রকোনা মডেল থানায় যোগদান করেন। পারিবারিক কলহের কারণে অতিরিক্ত ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়মনসিংহে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আইনি প্রক্রিয়া চলামান। লাশের ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
প্রতিদিন/