এমপি আনার হত্যাকাণ্ড নিয়ে সাংবাদিকদের ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়ে বাংলাদেশেই। ঢাকার দুইটি বাসায় দুই-তিন মাস আগে থেকেই এই পরিকল্পনা করা হয়। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে কলকাতায়।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার।
হারুন অর রশীদ বলেন, আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পরিকল্পনা হয় দুই থেকে তিন মাস আগে। ঢাকায় পুলিশের নজরদারির কারণে হত্যার স্থান হিসেবে বেছে নেওয়া হয় কলকাতাকে। বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না বলেই অপরাধীরা কলকাতা বেছে নেয়।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি। তবে তারা এ হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা তিনজকে গ্রেফতার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী আনোয়ারুল আজীম আনারের বন্ধু আখতারুজ্জামান শাহীন। বাস্তবায়ন করে আমান উল্লাহ, তবে তার আসল নাম শিমুল।
বিডি প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার।
হারুন অর রশীদ বলেন, আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পরিকল্পনা হয় দুই থেকে তিন মাস আগে। ঢাকায় পুলিশের নজরদারির কারণে হত্যার স্থান হিসেবে বেছে নেওয়া হয় কলকাতাকে। বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না বলেই অপরাধীরা কলকাতা বেছে নেয়।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি। তবে তারা এ হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা তিনজকে গ্রেফতার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।
ডিবি প্রধান বলেন, হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী আনোয়ারুল আজীম আনারের বন্ধু আখতারুজ্জামান শাহীন। বাস্তবায়ন করে আমান উল্লাহ, তবে তার আসল নাম শিমুল।
বিডি প্রতিদিন