প্রকাশ্য দিবালোকে অস্ত্রের মুখে ছিনতাইয়ে জড়িত চারজনকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির ধানমন্ডি থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো ছিনতাইকারী মোঃ আলী, মোঃ ইমন, আকাশ ও মোঃ তারেক।
আজ সোমবার (২০ মে ২০২৪ খ্রি.) সকালে রমনার নিউ সার্কুলার রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিস্তারিত জানান রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বিপিএম, পিপিএম (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)।
উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, একজন বেসরকারী চাকুরিজীবী প্রতিদিনের মতো শনিবার সকালে সাতমসজিদ রোড দিয়ে ধানমন্ডির অফিসে যাচ্ছিলেন। সকাল আটটা পঞ্চাশ এর দিকে আবাহনী মাঠ সংলগ্ন উত্তর পাশের ফুটপাতে পৌঁছালে অতর্কিতে চারজন যুবক এসে তাকে কিলঘুষি মেরে রাস্তায় ফেলে দেয়। এরপর তার গলায় চাপাতি ধরে একটি মোবাইল ও ম্যানিব্যাগ কেড়ে নিয়ে অটোরিকশায় করে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের অভিযোগের ভিত্তিতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা রুজু হয়।
উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, এরপর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাদের শনাক্ত করে। পরবর্তী সময়ে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সাথে জড়িত আলী, ইমন, আকাশ ও তারেক নামের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের হেফাজত থেকে ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও ছিনিয়ে নেওয়া মোবাইল এবং ম্যানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে।
সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরেই এই চার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের বিশেষ করে বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।ডিএমপি নিউজ :
আজ সোমবার (২০ মে ২০২৪ খ্রি.) সকালে রমনার নিউ সার্কুলার রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিস্তারিত জানান রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বিপিএম, পিপিএম (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)।
উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, একজন বেসরকারী চাকুরিজীবী প্রতিদিনের মতো শনিবার সকালে সাতমসজিদ রোড দিয়ে ধানমন্ডির অফিসে যাচ্ছিলেন। সকাল আটটা পঞ্চাশ এর দিকে আবাহনী মাঠ সংলগ্ন উত্তর পাশের ফুটপাতে পৌঁছালে অতর্কিতে চারজন যুবক এসে তাকে কিলঘুষি মেরে রাস্তায় ফেলে দেয়। এরপর তার গলায় চাপাতি ধরে একটি মোবাইল ও ম্যানিব্যাগ কেড়ে নিয়ে অটোরিকশায় করে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের অভিযোগের ভিত্তিতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা রুজু হয়।
উপ-পুলিশ কমিশনার বলেন, এরপর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাদের শনাক্ত করে। পরবর্তী সময়ে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সাথে জড়িত আলী, ইমন, আকাশ ও তারেক নামের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের হেফাজত থেকে ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও ছিনিয়ে নেওয়া মোবাইল এবং ম্যানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে।
সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরেই এই চার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের বিশেষ করে বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।ডিএমপি নিউজ :