জনগণের জানমাল রক্ষার্থেই বিএনপি যেদিন সমাবেশ ডাকে, সেদিন আওয়ামী লীগও নিজেদের কর্মসূচি দেয় বলে দাবি করেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন তিনি।
বিএনপির সমাবেশের দিনেই আওয়ামী লীগেরও সমাবেশ থাকে কেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে জনগণকে রক্ষায় কর্মসূচি দেয় আওয়ামী লীগ। বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস ও আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থেকে যায়। জনগণের জানমাল রক্ষায় সরকারি দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব আছে।
তিনি বলেন, আমরা মাঠে থাকলে বিএনপি নিজেদের অপকর্ম করার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে চাপে থাকবে। সেজন্যই আমরা কর্মসূচি দিই। বিএনপির চোরাগোপ্তা হামলা প্রতিহত করতে জনগণের স্বার্থে আমাদের কর্মসূচি থাকা উচিত।
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের অংশগ্রহণের ব্যাপারেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। পাশাপাশি প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে গেছে। এখনও মন্ত্রী-এমপিদের অনেক স্বজন বলেছেন যে, 'আমরা বিষয়টি আরও আগে জানলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হতো।' কিন্তু নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ আছে। এখানে কেউ নির্দেশনা অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে দলে। সময় মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের বিষয় আছে। দল যার যার কর্মকাণ্ড বিবেচনায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নিয়ে থাকে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করবে না তাদের ব্যাপারে সময়মতো দল সিদ্ধান্ত নেবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দীসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন তিনি।
বিএনপির সমাবেশের দিনেই আওয়ামী লীগেরও সমাবেশ থাকে কেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে জনগণকে রক্ষায় কর্মসূচি দেয় আওয়ামী লীগ। বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস ও আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থেকে যায়। জনগণের জানমাল রক্ষায় সরকারি দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব আছে।
তিনি বলেন, আমরা মাঠে থাকলে বিএনপি নিজেদের অপকর্ম করার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে চাপে থাকবে। সেজন্যই আমরা কর্মসূচি দিই। বিএনপির চোরাগোপ্তা হামলা প্রতিহত করতে জনগণের স্বার্থে আমাদের কর্মসূচি থাকা উচিত।
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের অংশগ্রহণের ব্যাপারেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। পাশাপাশি প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে গেছে। এখনও মন্ত্রী-এমপিদের অনেক স্বজন বলেছেন যে, 'আমরা বিষয়টি আরও আগে জানলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হতো।' কিন্তু নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ আছে। এখানে কেউ নির্দেশনা অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে দলে। সময় মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের বিষয় আছে। দল যার যার কর্মকাণ্ড বিবেচনায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নিয়ে থাকে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করবে না তাদের ব্যাপারে সময়মতো দল সিদ্ধান্ত নেবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দীসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।