আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে স্বর্ণের দাম ঘন ঘন পরিবর্তন হচ্ছে। রেকর্ডের পর রেকর্ড হচ্ছে দামে। প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম গিয়ে ঠেকেছে এক লাখ ২০ হাজার টাকায়। দোকানিরা বলছেন স্বর্ণের দাম নিয়ে যেন জুয়া খেলা হচ্ছে। আর ক্রেতারা বলছেন দাম নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় এখন স্বর্ণ কেনা কমিয়েছেন অনেকেই।
নাদিরা আহমেদ মেয়ের জন্য স্বর্ণ কিনতে এসেছেন একটি জুয়েলারি দোকানে। পরিকল্পনা ছিলো দুই থেকে আড়াই ভড়ি ওজনের গহনা কেনার। কিন্তু চড়া দামের ধাক্কায় কিনতে হলো দেড় ভরি ওজনের একটি চেইন।
বেশির ভাগ ক্রেতাই এখন বলছেন, ভ্যাট এবং মজুরি মিলিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের গহনার দাম এক লাখ ২০ কি ৩০ হাজার টাকার ওপরে। এই দামে স্বর্ণের অলঙ্কার কেনা অনেকটা সাধ্যের বাইরে।
দোকানিরা বলছেন, অস্থির বাজারটি নিয়ে যেন জুয়া খেলা হচ্ছে। তাই বাজারের তাল মিলাতে পারছেন না ক্রেতারাও।
বাড়লো বোতলজাত সয়াবিনের দাম, কমলো খোলা তেলবাড়লো বোতলজাত সয়াবিনের দাম, কমলো খোলা তেল
জুয়েলার্স সমিতির বেঁধে দেওয়ায় প্রতি গ্রাম ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম ১০ হাজার ২ শ ৫৭ টাকা। সেই হিসেবে ভরি ১ লাখ ১৯ হাজার ৬ শ টাকা। আরো আছে ৫ শতাংশ ভ্যাট এবং মজুরিসহ অন্যান্য খরচ। সমিতির নেতা বলছেন এই অবস্থার কারণ বৈশ্বিক অস্থিরতা।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান বলেন, নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ, ইউকে, দুবাই সম্মিলিত একটা কাঠামো দাঁড় করানো আছে তার ওপর ভিত্তি করে স্বর্ণের দাম ওঠে এবং নামে। পৃথিবীর সব দেশে স্বর্ণের একটা ভারসাম্য আছে, সেটা রক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ স্বর্ণের দাম বাড়তে বা সমন্বয় করতে বাধ্য।
জুয়েলারি সমিতির তথ্য বলছে, চলতি বছরের সাড়ে চার মাসে স্বর্ণের দাম কমেছে দুইবার আর বেড়েছে ছয়বার।
নাদিরা আহমেদ মেয়ের জন্য স্বর্ণ কিনতে এসেছেন একটি জুয়েলারি দোকানে। পরিকল্পনা ছিলো দুই থেকে আড়াই ভড়ি ওজনের গহনা কেনার। কিন্তু চড়া দামের ধাক্কায় কিনতে হলো দেড় ভরি ওজনের একটি চেইন।
বেশির ভাগ ক্রেতাই এখন বলছেন, ভ্যাট এবং মজুরি মিলিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের গহনার দাম এক লাখ ২০ কি ৩০ হাজার টাকার ওপরে। এই দামে স্বর্ণের অলঙ্কার কেনা অনেকটা সাধ্যের বাইরে।
দোকানিরা বলছেন, অস্থির বাজারটি নিয়ে যেন জুয়া খেলা হচ্ছে। তাই বাজারের তাল মিলাতে পারছেন না ক্রেতারাও।
বাড়লো বোতলজাত সয়াবিনের দাম, কমলো খোলা তেলবাড়লো বোতলজাত সয়াবিনের দাম, কমলো খোলা তেল
জুয়েলার্স সমিতির বেঁধে দেওয়ায় প্রতি গ্রাম ২২ ক্যারেট মানের স্বর্ণের দাম ১০ হাজার ২ শ ৫৭ টাকা। সেই হিসেবে ভরি ১ লাখ ১৯ হাজার ৬ শ টাকা। আরো আছে ৫ শতাংশ ভ্যাট এবং মজুরিসহ অন্যান্য খরচ। সমিতির নেতা বলছেন এই অবস্থার কারণ বৈশ্বিক অস্থিরতা।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান বলেন, নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ, ইউকে, দুবাই সম্মিলিত একটা কাঠামো দাঁড় করানো আছে তার ওপর ভিত্তি করে স্বর্ণের দাম ওঠে এবং নামে। পৃথিবীর সব দেশে স্বর্ণের একটা ভারসাম্য আছে, সেটা রক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ স্বর্ণের দাম বাড়তে বা সমন্বয় করতে বাধ্য।
জুয়েলারি সমিতির তথ্য বলছে, চলতি বছরের সাড়ে চার মাসে স্বর্ণের দাম কমেছে দুইবার আর বেড়েছে ছয়বার।