সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের রংপুর বিভাগীয় মতবিনিময় সভার শুরুতে এ কথা বলেন।
গেল ২৬ মার্চ লালপুর উপজেলা প্রশাসনের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন নাটোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। সেখানে দেওয়া তাঁর একটি বক্তব্য আলোড়ন তোলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বক্তব্যে জাতীয় নির্বাচনে লড়তে খরচ হওয়া ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা নিয়ে কথা বলেন আজাদ। জানান, একটু অনিয়ম করে হলেও খরচ হওয়া টাকা তুলবেন তিনি।
আবুল কালাম আজাদ সেই অনুষ্ঠানে বলেন, 'পাঁচটা বছরের বেতন-ভাতার টাকা ছাড়া আমার কোনো সম্পদ ছিল না। আগামী দিনেও আমার থাকবে না। তবে এবার ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এইটা আমি তুলব। যেভাবেই হোক। এটুকু অন্যায় করব, আর করব না।'
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'দল ফ্রি স্টাইল নয়। কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। এক্ষেত্রে দল সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।'
এ সময় ওবায়দুল কাদের জানান, সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় যেসব দেয়াল আছে সেসব ভেঙে দিতে হবে। উপজেলা নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়ে দল দেখতে চায় কতটুকু প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। কোনো মন্ত্রী এমপির অন্যায্য প্রভাব বরদাশত করা হবে না। নির্বাচন সম্পূর্ণভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় দল। কোন বাধা মেনে নেওয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে মানুষের ভয় কেটে গেছে। বিএনপি কী বলল না বলল এটা বিচার করে দেশের রাজনীতি চলবে না। তারা নির্বাচনে না গেলেও ৪২ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছে। বিদেশিরাও এ বাস্তবতা বুঝতে পেরে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করছে।
আওয়ামী লীগ ও সরকার সঠিক পথে আছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থা স্থিতিশীল। দেশবাসীর বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
https://www.itvbd.com/139169সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের রংপুর বিভাগীয় মতবিনিময় সভার শুরুতে এ কথা বলেন।
গেল ২৬ মার্চ লালপুর উপজেলা প্রশাসনের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন নাটোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। সেখানে দেওয়া তাঁর একটি বক্তব্য আলোড়ন তোলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বক্তব্যে জাতীয় নির্বাচনে লড়তে খরচ হওয়া ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা নিয়ে কথা বলেন আজাদ। জানান, একটু অনিয়ম করে হলেও খরচ হওয়া টাকা তুলবেন তিনি।
আবুল কালাম আজাদ সেই অনুষ্ঠানে বলেন, 'পাঁচটা বছরের বেতন-ভাতার টাকা ছাড়া আমার কোনো সম্পদ ছিল না। আগামী দিনেও আমার থাকবে না। তবে এবার ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এইটা আমি তুলব। যেভাবেই হোক। এটুকু অন্যায় করব, আর করব না।'
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'দল ফ্রি স্টাইল নয়। কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। এক্ষেত্রে দল সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।'
এ সময় ওবায়দুল কাদের জানান, সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় যেসব দেয়াল আছে সেসব ভেঙে দিতে হবে। উপজেলা নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়ে দল দেখতে চায় কতটুকু প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। কোনো মন্ত্রী এমপির অন্যায্য প্রভাব বরদাশত করা হবে না। নির্বাচন সম্পূর্ণভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় দল। কোন বাধা মেনে নেওয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে মানুষের ভয় কেটে গেছে। বিএনপি কী বলল না বলল এটা বিচার করে দেশের রাজনীতি চলবে না। তারা নির্বাচনে না গেলেও ৪২ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছে। বিদেশিরাও এ বাস্তবতা বুঝতে পেরে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করছে।
আওয়ামী লীগ ও সরকার সঠিক পথে আছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থা স্থিতিশীল। দেশবাসীর বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
গেল ২৬ মার্চ লালপুর উপজেলা প্রশাসনের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন নাটোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। সেখানে দেওয়া তাঁর একটি বক্তব্য আলোড়ন তোলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বক্তব্যে জাতীয় নির্বাচনে লড়তে খরচ হওয়া ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা নিয়ে কথা বলেন আজাদ। জানান, একটু অনিয়ম করে হলেও খরচ হওয়া টাকা তুলবেন তিনি।
আবুল কালাম আজাদ সেই অনুষ্ঠানে বলেন, 'পাঁচটা বছরের বেতন-ভাতার টাকা ছাড়া আমার কোনো সম্পদ ছিল না। আগামী দিনেও আমার থাকবে না। তবে এবার ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এইটা আমি তুলব। যেভাবেই হোক। এটুকু অন্যায় করব, আর করব না।'
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'দল ফ্রি স্টাইল নয়। কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। এক্ষেত্রে দল সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।'
এ সময় ওবায়দুল কাদের জানান, সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় যেসব দেয়াল আছে সেসব ভেঙে দিতে হবে। উপজেলা নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়ে দল দেখতে চায় কতটুকু প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। কোনো মন্ত্রী এমপির অন্যায্য প্রভাব বরদাশত করা হবে না। নির্বাচন সম্পূর্ণভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় দল। কোন বাধা মেনে নেওয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে মানুষের ভয় কেটে গেছে। বিএনপি কী বলল না বলল এটা বিচার করে দেশের রাজনীতি চলবে না। তারা নির্বাচনে না গেলেও ৪২ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছে। বিদেশিরাও এ বাস্তবতা বুঝতে পেরে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করছে।
আওয়ামী লীগ ও সরকার সঠিক পথে আছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থা স্থিতিশীল। দেশবাসীর বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
https://www.itvbd.com/139169সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের রংপুর বিভাগীয় মতবিনিময় সভার শুরুতে এ কথা বলেন।
গেল ২৬ মার্চ লালপুর উপজেলা প্রশাসনের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন নাটোর-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। সেখানে দেওয়া তাঁর একটি বক্তব্য আলোড়ন তোলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বক্তব্যে জাতীয় নির্বাচনে লড়তে খরচ হওয়া ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা নিয়ে কথা বলেন আজাদ। জানান, একটু অনিয়ম করে হলেও খরচ হওয়া টাকা তুলবেন তিনি।
আবুল কালাম আজাদ সেই অনুষ্ঠানে বলেন, 'পাঁচটা বছরের বেতন-ভাতার টাকা ছাড়া আমার কোনো সম্পদ ছিল না। আগামী দিনেও আমার থাকবে না। তবে এবার ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এইটা আমি তুলব। যেভাবেই হোক। এটুকু অন্যায় করব, আর করব না।'
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'দল ফ্রি স্টাইল নয়। কারো দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্যের দায় দল নেবে না। এক্ষেত্রে দল সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে।'
এ সময় ওবায়দুল কাদের জানান, সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় যেসব দেয়াল আছে সেসব ভেঙে দিতে হবে। উপজেলা নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়ে দল দেখতে চায় কতটুকু প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। কোনো মন্ত্রী এমপির অন্যায্য প্রভাব বরদাশত করা হবে না। নির্বাচন সম্পূর্ণভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় দল। কোন বাধা মেনে নেওয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে মানুষের ভয় কেটে গেছে। বিএনপি কী বলল না বলল এটা বিচার করে দেশের রাজনীতি চলবে না। তারা নির্বাচনে না গেলেও ৪২ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছে। বিদেশিরাও এ বাস্তবতা বুঝতে পেরে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করছে।
আওয়ামী লীগ ও সরকার সঠিক পথে আছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থা স্থিতিশীল। দেশবাসীর বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।