বুধবার (১৬তম রমজান) থেকে মেট্রোরেল রাত ৯টা ৪০ পর্যন্ত চলাচল করবে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ঈদুল ফিতরের দিন পর্যন্ত এই নিয়মে চলবে মেট্রোরেল।
ডিএমটিসিএল জানিয়েছে, বুধবার মতিঝিল থেকে শেষ ট্রেন ছাড়বে ৯টা ৪০ মিনিটে। আর উত্তরা থেকে শেষ ট্রেন ছাড়বে ৯টা ২০ মিনিটে। এই বাড়তি সময়ে ট্রেনগুলো ১২ মিনিট পর পর ১০টি চলাচল করবে। মেট্রোরেল এখন দিনে ১৮৪ বার চলছে আর বুধবার থেকে চলবে ১৯৪ বার।
মেট্রোরেল এখন সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত চলাচল করছে।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, 'এখন যে সময়টা আছে এটা আমরা বৃদ্ধি করে দেব। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। ১৬ রমজান থেকে উভয় পাশ থেকে ১ ঘণ্টা বেশি সময় যাতায়াত করতে পারবে, যাতায়াতের সুযোগটা থাকবে।'
রমজান উপলক্ষ্যে যাত্রীদের মেট্রোরেলে চলার সময় বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমটিসিএল। ডিএমটিসিএল জানিয়েছে, ইফতারে পানি পান করার জন্য প্রত্যেক যাত্রী মেট্রো ট্রেন ও স্টেশনের পেইড এরিয়াতে শুধু ২৫০ মিলি লিটার পানির বোতল বহন করতে পারবেন। তবে পানি যেন নিচে পড়ে না যায় সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
এছাড়া ব্যবহৃত পানির বোতল প্ল্যাটফর্ম, কনকোর্স বা এন্ট্রি ও এক্সিট গেইটে রাখা ডাস্টবিনে ফেলতে হবে অথবা সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
এছাড়া ইফতারের সময়সূচি প্রতিটি ট্রেনের কোচের ভেতরের গ্যাংওয়ে ডোরের পাশে লাগানো থাকবে। কোচের ভেতরের এলসিডি সালুন ডিসপ্লে এবং স্টেশনের কনকোর্স লেভেলের এলসিডি স্ক্রিনেও ইফতারের সময়সূচি প্রদর্শন করা হবে।
ডিএমটিসিএল জানিয়েছে, বুধবার মতিঝিল থেকে শেষ ট্রেন ছাড়বে ৯টা ৪০ মিনিটে। আর উত্তরা থেকে শেষ ট্রেন ছাড়বে ৯টা ২০ মিনিটে। এই বাড়তি সময়ে ট্রেনগুলো ১২ মিনিট পর পর ১০টি চলাচল করবে। মেট্রোরেল এখন দিনে ১৮৪ বার চলছে আর বুধবার থেকে চলবে ১৯৪ বার।
মেট্রোরেল এখন সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত চলাচল করছে।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, 'এখন যে সময়টা আছে এটা আমরা বৃদ্ধি করে দেব। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। ১৬ রমজান থেকে উভয় পাশ থেকে ১ ঘণ্টা বেশি সময় যাতায়াত করতে পারবে, যাতায়াতের সুযোগটা থাকবে।'
রমজান উপলক্ষ্যে যাত্রীদের মেট্রোরেলে চলার সময় বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমটিসিএল। ডিএমটিসিএল জানিয়েছে, ইফতারে পানি পান করার জন্য প্রত্যেক যাত্রী মেট্রো ট্রেন ও স্টেশনের পেইড এরিয়াতে শুধু ২৫০ মিলি লিটার পানির বোতল বহন করতে পারবেন। তবে পানি যেন নিচে পড়ে না যায় সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
এছাড়া ব্যবহৃত পানির বোতল প্ল্যাটফর্ম, কনকোর্স বা এন্ট্রি ও এক্সিট গেইটে রাখা ডাস্টবিনে ফেলতে হবে অথবা সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
এছাড়া ইফতারের সময়সূচি প্রতিটি ট্রেনের কোচের ভেতরের গ্যাংওয়ে ডোরের পাশে লাগানো থাকবে। কোচের ভেতরের এলসিডি সালুন ডিসপ্লে এবং স্টেশনের কনকোর্স লেভেলের এলসিডি স্ক্রিনেও ইফতারের সময়সূচি প্রদর্শন করা হবে।