মহান স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। উদযাপন নির্বিঘ্ন করতে নেয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদযাপনে এরইমধ্যে শেষ হয়েছে স্মৃতিসৌধের সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণের পাশাপাশি মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের অপেক্ষায় পুরো দেশ। লাখো মানুষের শ্রদ্ধা, ভালোবাসায় ফুলে ফুলে ভরে উঠবে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদী। বরাবরের মত এবারো পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন শেষে প্রস্তুত জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
গণপূর্ত বিভাগের কর্মীদের দুই সপ্তাহের পরিশ্রমে সৌধ প্রাঙ্গণ পেয়েছে নতুন রূপ। ধোয়া-মোছা শেষে সিঁড়িসহ অন্য স্থাপনায় পড়েছে রং-তুলির আঁচড়। বাহারি ফুলে ঢেকে দেওয়া হয়েছে বেদীর সবুজ চত্ত্বর।
সাভারের গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, 'মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ লাখ লাখ জনতা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করবেন। সে লক্ষ্যে আমরা স্মৃতিসৌধের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কাজের জন্য গত ১২ মার্চ থেকে স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের প্রবেশ সংরক্ষিত রাখা হয়েছে।'
এরইমধ্যে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার সব মহড়া সম্পন্ন হয়েছে। স্বাধীনতা দিবস উদযাপন নির্বিঘ্ন করতে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে পুরো এলাকা। নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি।
ঢাকা জেলা উত্তরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফী বলেন, 'আমাদের কয়েক স্তরের নিরাপত্তা থাকবে। সাদা পোশাকে পুলিশ থাকবে। আমাদের রোড কেন্দ্রিক পুলিশ থাকবে। এছাড়া ভ্যেনুভিত্তিক আমাদের বড় একটি টিম কাজ করবে। এর বাহিরে ড্রোন দিয়ে আমরা এ এলাকার পরিস্থিতি মনিটরিং করব।'
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জানানোর পর সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে স্মৃতিসৌধ এলাকা।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণের পাশাপাশি মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের অপেক্ষায় পুরো দেশ। লাখো মানুষের শ্রদ্ধা, ভালোবাসায় ফুলে ফুলে ভরে উঠবে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদী। বরাবরের মত এবারো পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন শেষে প্রস্তুত জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
গণপূর্ত বিভাগের কর্মীদের দুই সপ্তাহের পরিশ্রমে সৌধ প্রাঙ্গণ পেয়েছে নতুন রূপ। ধোয়া-মোছা শেষে সিঁড়িসহ অন্য স্থাপনায় পড়েছে রং-তুলির আঁচড়। বাহারি ফুলে ঢেকে দেওয়া হয়েছে বেদীর সবুজ চত্ত্বর।
সাভারের গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, 'মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ লাখ লাখ জনতা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করবেন। সে লক্ষ্যে আমরা স্মৃতিসৌধের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কাজের জন্য গত ১২ মার্চ থেকে স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের প্রবেশ সংরক্ষিত রাখা হয়েছে।'
এরইমধ্যে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার সব মহড়া সম্পন্ন হয়েছে। স্বাধীনতা দিবস উদযাপন নির্বিঘ্ন করতে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে পুরো এলাকা। নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি।
ঢাকা জেলা উত্তরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফী বলেন, 'আমাদের কয়েক স্তরের নিরাপত্তা থাকবে। সাদা পোশাকে পুলিশ থাকবে। আমাদের রোড কেন্দ্রিক পুলিশ থাকবে। এছাড়া ভ্যেনুভিত্তিক আমাদের বড় একটি টিম কাজ করবে। এর বাহিরে ড্রোন দিয়ে আমরা এ এলাকার পরিস্থিতি মনিটরিং করব।'
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জানানোর পর সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে স্মৃতিসৌধ এলাকা।