বাজার নিয়ন্ত্রণে ২৯ নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছে সরকার। কিন্তু, সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও সেই দাম কার্যকর হয়নি সেভাবে। উল্টো কিছু পণ্যের দাম বাড়ছেই। ক্রেতাদের অভিযোগ, সিন্ডিকেট করে ব্যবসায়ীরা তাদের ইচ্ছেমতো পণ্যের দাম বাড়াচ্ছেন। এই পরিস্থিতির জন্য বাজারে সঠিক তদারকি না থাকাকে দায়ী করছেন তারা।
সরকার নির্ধারিত দাম অনুযায়ী সোনালি মুরগির কেজি হওয়ার কথা ২৬২ টাকা। তবে, চট্টগ্রামে গত সপ্তাহে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে চাহিদা থাকলেও মুরগির সরবরাহ কম।
চট্রগ্রামের এক বিক্রেতা বলেন, 'গত সপ্তাহে আমরা দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। গতকালও আমরা দেশি মুরগি বিক্রি করেছি ৫৭০-৫৮০ টাকা কেজিতে। আজকে দাম বেড়ে গেছে। আজ বিক্রি করতে হচ্ছে ৬২০-৬৩০ টাকা।'
ছোলার কেজি ৯৮ টাকা নির্ধারণ হলেও বরিশালের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। বেশি দাম নেওয়া হচ্ছে অন্যান্য ডালেরও। এক ক্রেতা বলেন, 'আগে যে দামে বিক্রি করা হয়েছিল, এখনো সেই দামেই বিক্রি হচ্ছে সব পণ্য। সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও কোনো দামই মানা হচ্ছে না বরিশালে।'
এদিকে, খুলনায় কেজিতে ২ থেকে ৪ টাকা বেড়েছে চালের দাম। মোটা চালও মিলছে না ৫২ টাকার নিচে। এক ক্রেতা বলেন, সরকার দাম ঠিক করে দিয়েছে। এরপরেও সেই দাম মানছেন না কেউ। আগের দামেই বিক্রি করা হচ্ছে।
ভরা মৌসুমেও বগুড়ায় বাড়ানো হয়েছে আলুর দাম। ১০ টাকা বাড়িয়ে কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। দামের ঊর্ধ্বগতির জন্য সিন্ডিকেটকে দুষছেন বিক্রেতারা। এদিকে, সরবরাহ বাড়ায় স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে। রাজশাহী ও সিলেটসহ বিভিন্ন জায়গায় কিছুটা কমেছে দামও।
সরকার নির্ধারিত দাম অনুযায়ী সোনালি মুরগির কেজি হওয়ার কথা ২৬২ টাকা। তবে, চট্টগ্রামে গত সপ্তাহে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে চাহিদা থাকলেও মুরগির সরবরাহ কম।
চট্রগ্রামের এক বিক্রেতা বলেন, 'গত সপ্তাহে আমরা দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। গতকালও আমরা দেশি মুরগি বিক্রি করেছি ৫৭০-৫৮০ টাকা কেজিতে। আজকে দাম বেড়ে গেছে। আজ বিক্রি করতে হচ্ছে ৬২০-৬৩০ টাকা।'
ছোলার কেজি ৯৮ টাকা নির্ধারণ হলেও বরিশালের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। বেশি দাম নেওয়া হচ্ছে অন্যান্য ডালেরও। এক ক্রেতা বলেন, 'আগে যে দামে বিক্রি করা হয়েছিল, এখনো সেই দামেই বিক্রি হচ্ছে সব পণ্য। সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও কোনো দামই মানা হচ্ছে না বরিশালে।'
এদিকে, খুলনায় কেজিতে ২ থেকে ৪ টাকা বেড়েছে চালের দাম। মোটা চালও মিলছে না ৫২ টাকার নিচে। এক ক্রেতা বলেন, সরকার দাম ঠিক করে দিয়েছে। এরপরেও সেই দাম মানছেন না কেউ। আগের দামেই বিক্রি করা হচ্ছে।
ভরা মৌসুমেও বগুড়ায় বাড়ানো হয়েছে আলুর দাম। ১০ টাকা বাড়িয়ে কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। দামের ঊর্ধ্বগতির জন্য সিন্ডিকেটকে দুষছেন বিক্রেতারা। এদিকে, সরবরাহ বাড়ায় স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে। রাজশাহী ও সিলেটসহ বিভিন্ন জায়গায় কিছুটা কমেছে দামও।