গাজীপুরের কালিয়াকৈরে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৮ মার্চ) ভোরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যায় তারা। নিহতরা হলো-সোলাইমান (১০) ও রাব্বি (১১)। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ওই ঘটনায় ১০ জনের মৃত্যু হলো।
দুই শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, সোলাইমানের শরীরের ৮০ শতাংশ ও রাব্বির ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
মৃত সোলাইমানের মামা মো. সোহাগ জানান, শিশু সোলাইমান ময়মনসিংহের ফুলপুর থানার বালুকজান গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। বাবা-মায়ের সঙ্গে কালিয়াকৈরে থাকতো। স্থানীয় একটি মাদরাসায় পড়তো সে। এ ঘটনায় পরিবারটির সবাই সুস্থ থাকলেও গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ হওয়ার পর সেটি দেখতে গিয়ে দগ্ধ হয়েছিল সোলাইমান।
অন্যদিকে, রাব্বির বাবা শাহ আলম জানান, তাদের বাড়ি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার তারটিয়া গ্রামে। পরিবার নিয়ে গত আট বছর ধরে গাজীপুরে থাকেন তিনি। সেখানে ফেরি করে আইসক্রিম বিক্রি করেন। রাব্বি দুই ভাই, দুই বোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিল। পাঁচ বছর আগে রাব্বির মা নাজমা বেগম অসুস্থ হয়ে মারা যান। এরপর দ্বিতীয় বিয়ে করেন তিনি। সেই স্ত্রীর কাছে থাকতো রাব্বি। পাশাপাশি সে নাটোর ক্যান্টনমেন্টের চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তো। ওই ঘটনার আগে শিশু রাব্বি বাবার কাছে বেড়াতে এসেছিল।
উল্লেখ্য, গত বুধবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যায় কালিয়াকৈর উপজেলার তেলিচালা এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজের আগুন থেকে দগ্ধ হয়ে নারী-শিশুসহ ৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকালে সোলাইমান মোল্লা নামে একজনের মৃত্যু হয়। সবাই শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট চিকিৎসাধীন ছিলেন।
দুই শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, সোলাইমানের শরীরের ৮০ শতাংশ ও রাব্বির ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
মৃত সোলাইমানের মামা মো. সোহাগ জানান, শিশু সোলাইমান ময়মনসিংহের ফুলপুর থানার বালুকজান গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। বাবা-মায়ের সঙ্গে কালিয়াকৈরে থাকতো। স্থানীয় একটি মাদরাসায় পড়তো সে। এ ঘটনায় পরিবারটির সবাই সুস্থ থাকলেও গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ হওয়ার পর সেটি দেখতে গিয়ে দগ্ধ হয়েছিল সোলাইমান।
অন্যদিকে, রাব্বির বাবা শাহ আলম জানান, তাদের বাড়ি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার তারটিয়া গ্রামে। পরিবার নিয়ে গত আট বছর ধরে গাজীপুরে থাকেন তিনি। সেখানে ফেরি করে আইসক্রিম বিক্রি করেন। রাব্বি দুই ভাই, দুই বোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিল। পাঁচ বছর আগে রাব্বির মা নাজমা বেগম অসুস্থ হয়ে মারা যান। এরপর দ্বিতীয় বিয়ে করেন তিনি। সেই স্ত্রীর কাছে থাকতো রাব্বি। পাশাপাশি সে নাটোর ক্যান্টনমেন্টের চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তো। ওই ঘটনার আগে শিশু রাব্বি বাবার কাছে বেড়াতে এসেছিল।
উল্লেখ্য, গত বুধবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যায় কালিয়াকৈর উপজেলার তেলিচালা এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজের আগুন থেকে দগ্ধ হয়ে নারী-শিশুসহ ৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকালে সোলাইমান মোল্লা নামে একজনের মৃত্যু হয়। সবাই শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট চিকিৎসাধীন ছিলেন।