সদর দক্ষিণ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া জানান, নিহত গোলাম রসূল লিটন নলকুঁড়ি গ্রামের তফাজ্জল হোসেনের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক ছিলেন। পাশাপাশি বাড়ির পাশে নিজের একটি কোচিং সেন্টারে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াতেন। অভিযুক্ত সাফায়াত আলী একই গ্রামের শাহ আলমের ছেলে। হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে সাফায়াতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয়রা জানায়, বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লিটন নিজের কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীদের পড়াচ্ছিলেন। এ সময় মাদকাসক্ত সাফায়াত সেখানে এসে শিক্ষক লিটনকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। খবর পেয়ে রাত সোয়া ৯টার দিকে এলাকাবাসীর সহায়তায় অভিযুক্ত সাফায়াতকে আটক করে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লিটন নিজের কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীদের পড়াচ্ছিলেন। এ সময় মাদকাসক্ত সাফায়াত সেখানে এসে শিক্ষক লিটনকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। খবর পেয়ে রাত সোয়া ৯টার দিকে এলাকাবাসীর সহায়তায় অভিযুক্ত সাফায়াতকে আটক করে পুলিশ।