ঢাকাই সিনেমার এ প্রজন্মের অভিনেতা চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল। বেশ কয়েক দিন ধরেই গুঞ্জন উড়ছে শিল্পী সমিতির সভাপতি হিসেবে নির্বাচন করছেন তিনি। পাশাপাশি চিত্রনায়িকা নিপুণকে সেক্রেটারি করে প্যানেলও গড়ছেন এই অভিনেতা।
নির্বাচন নিয়ে এসব আলোচনা-সমালোচনার পর থেকেই ডালপালা মেলেছে নানান জল্পনা। সত্যিই কি এবার নির্বাচন করতে যাচ্ছেন অনন্ত? এমন প্রশ্ন রীতিমতো রহস্যের জট বেঁধেছে অনন্ত-নিপুণের ভক্তদের মনে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী হিসেবে রাজি করাতে অনন্তর সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন নিপুণ। আসন্ন নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নিপুণের প্যানেলে অনন্তকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচনের আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু নিপুণের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন তিনি।
রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে বসেছিলেন অনন্ত-নিপুণ। এ সময় এই অভিনেত্রীর সঙ্গে ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খসরু ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সামছুল আলম, প্রযোজক ইকবাল। বিষয়টি গত ৪ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেই স্বীকার করেছেন অনন্ত।
এ প্রসঙ্গে অনন্ত বলেন, নির্বাচন করলেও হয়তো ভালো হতো, কিন্তু আমার সমস্যা হলো সময়। চলচ্চিত্রকে ভালোবাসি, সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সবার বিপদে পাশে থাকব। কিন্তু নির্বাচন করার মতো এত সময় আমার নেই।
এদিকে গার্মেন্টস শিল্প প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড় সংগঠন বিজিএমইএর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে তাকে সম্মানিত করা হয়েছে বলে জানান অনন্ত। তিনি বলেন, এটা অবশ্যই অনেক সম্মানের ব্যাপার। একই সঙ্গে দায়িত্বেরও বটে। দেশীয় অর্থনীতি কতটুকু সমৃদ্ধ করতে পারি, কীভাবে সবাই মিলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, সেই কাজগুলোই করব।
নির্বাচন নিয়ে এসব আলোচনা-সমালোচনার পর থেকেই ডালপালা মেলেছে নানান জল্পনা। সত্যিই কি এবার নির্বাচন করতে যাচ্ছেন অনন্ত? এমন প্রশ্ন রীতিমতো রহস্যের জট বেঁধেছে অনন্ত-নিপুণের ভক্তদের মনে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী হিসেবে রাজি করাতে অনন্তর সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন নিপুণ। আসন্ন নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নিপুণের প্যানেলে অনন্তকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচনের আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু নিপুণের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন তিনি।
রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে বসেছিলেন অনন্ত-নিপুণ। এ সময় এই অভিনেত্রীর সঙ্গে ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খসরু ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সামছুল আলম, প্রযোজক ইকবাল। বিষয়টি গত ৪ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে নিজেই স্বীকার করেছেন অনন্ত।
এ প্রসঙ্গে অনন্ত বলেন, নির্বাচন করলেও হয়তো ভালো হতো, কিন্তু আমার সমস্যা হলো সময়। চলচ্চিত্রকে ভালোবাসি, সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সবার বিপদে পাশে থাকব। কিন্তু নির্বাচন করার মতো এত সময় আমার নেই।
এদিকে গার্মেন্টস শিল্প প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড় সংগঠন বিজিএমইএর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে তাকে সম্মানিত করা হয়েছে বলে জানান অনন্ত। তিনি বলেন, এটা অবশ্যই অনেক সম্মানের ব্যাপার। একই সঙ্গে দায়িত্বেরও বটে। দেশীয় অর্থনীতি কতটুকু সমৃদ্ধ করতে পারি, কীভাবে সবাই মিলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, সেই কাজগুলোই করব।