স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আমাদের কাছে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনের প্রথম অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডিসিদের অনুরোধ করা হয়েছে। বিশেষ করে রোজার আগে তারা যেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহযোগিতা করে।
তিনি বলেন, করোনার সময়ের মতো ভার্চুয়াল কোর্টের ব্যবস্থা করা যায় কি না ডিসিরা তা জানতে চেয়েছেন। তারা বলেছেন, আদালতে জঙ্গিদের আনা-নেয়া করায় কিছুটা ঝুঁকি থাকে। তাই ভার্চুয়াল কোর্টের কথা বলেছেন ডিসিরা। সারা দেশে ভার্চুয়াল কোর্ট করা যায় কি না আমরা সেটা পরীক্ষা করে দেখব।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ডিসিরা যেন প্রতি মাসে জেলা পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা কোর কমিটির সভা করেন, এজন্য তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া তারা যেন ইয়াবা ও এলএসডির মতো মাদকের বিরুদ্ধে সামজিক সচেতনতা গড়ে তোলেন, সেজন্য তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমরা এর আগে ধূমপানের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। এখন কেউ প্রকাশ্যে ধূমপান করে না। কেউ ধূমপান করলে তা আড়ালে করে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডিসিদের অনুরোধ করা হয়েছে। বিশেষ করে রোজার আগে তারা যেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহযোগিতা করে।
তিনি বলেন, করোনার সময়ের মতো ভার্চুয়াল কোর্টের ব্যবস্থা করা যায় কি না ডিসিরা তা জানতে চেয়েছেন। তারা বলেছেন, আদালতে জঙ্গিদের আনা-নেয়া করায় কিছুটা ঝুঁকি থাকে। তাই ভার্চুয়াল কোর্টের কথা বলেছেন ডিসিরা। সারা দেশে ভার্চুয়াল কোর্ট করা যায় কি না আমরা সেটা পরীক্ষা করে দেখব।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ডিসিরা যেন প্রতি মাসে জেলা পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা কোর কমিটির সভা করেন, এজন্য তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া তারা যেন ইয়াবা ও এলএসডির মতো মাদকের বিরুদ্ধে সামজিক সচেতনতা গড়ে তোলেন, সেজন্য তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমরা এর আগে ধূমপানের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। এখন কেউ প্রকাশ্যে ধূমপান করে না। কেউ ধূমপান করলে তা আড়ালে করে।