আন্তর্জাতিক বাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম। সোমবারও (৪ মার্চ) আরেক দফা বেড়েছে নিরাপদ আশ্রয় ধাতুটির দর। এতে তা গত ৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।
তাতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি নমনীয় হয়েছে। ফলে আগামী জুনে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের (ফেড) সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা জেগেছে। পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান কমেছে। সঙ্গত কারণে বুলিয়ন বাজার চাঙা রয়েছে।
অবশ্য আলোচ্য কার্যদিবসে স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দাম সামান্য কমেছে। প্রতি আউন্সের দর স্থির হয়েছে ২০৮১ ডলার ৩৪ সেন্টে। তবে তা এখনও গত ২ মাসের মধ্যে সর্বাধিক শিখরে রয়েছে। একই কর্মদিবসে ফিউচার মার্কেটে যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের মূল্যও হালকা হ্রাস পেয়েছে। আউন্সপ্রতি দাম নিষ্পত্তি হয়েছে ২০৯০ ডলার ১০ সেন্টে। কিন্তু গত ২৮ ডিসেম্বরের পর তা প্রায় সবচেয়ে বেশি।
বিশ্বখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান মারেক্সের বিশ্লেষক এডওয়ার্ড মেয়ের বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝিতে সুদের হার কমাতে পারে ফেড। সেই প্রত্যাশায় ডলারের অবমূল্যায়ন ঘটছে। ফলে স্বর্ণের দর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু গত সপ্তাহেই আউন্সে দরপতন ঘটেছে ৫০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকা। এর মধ্যে গত ২ দিনেই তা ব্যাপক ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। যার পরিমাণ প্রায় ৪০ ডলার।
কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন ও নির্মাণ খরচ কমেছে। ফলে মনে করা হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী হয়েছে। ফলে আগামী জুনেই ফেডের সুদের হার কমানোর আশা সঞ্চার হয়েছে।স্বাভাবিকভাবেই বিনিয়োগকারীদের কাছে স্বর্ণের আকর্ষণ বেড়েছে। এছাড়া বিশ্বজুড়ে বৃহৎ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো মূল্যবান ধাতুটি কেনা বাড়িয়েছে। সবমিলিয়ে হু হু করে স্বর্ণের দর বাড়ছে।
তাতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি নমনীয় হয়েছে। ফলে আগামী জুনে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের (ফেড) সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা জেগেছে। পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান কমেছে। সঙ্গত কারণে বুলিয়ন বাজার চাঙা রয়েছে।
অবশ্য আলোচ্য কার্যদিবসে স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দাম সামান্য কমেছে। প্রতি আউন্সের দর স্থির হয়েছে ২০৮১ ডলার ৩৪ সেন্টে। তবে তা এখনও গত ২ মাসের মধ্যে সর্বাধিক শিখরে রয়েছে। একই কর্মদিবসে ফিউচার মার্কেটে যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের মূল্যও হালকা হ্রাস পেয়েছে। আউন্সপ্রতি দাম নিষ্পত্তি হয়েছে ২০৯০ ডলার ১০ সেন্টে। কিন্তু গত ২৮ ডিসেম্বরের পর তা প্রায় সবচেয়ে বেশি।
বিশ্বখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান মারেক্সের বিশ্লেষক এডওয়ার্ড মেয়ের বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝিতে সুদের হার কমাতে পারে ফেড। সেই প্রত্যাশায় ডলারের অবমূল্যায়ন ঘটছে। ফলে স্বর্ণের দর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু গত সপ্তাহেই আউন্সে দরপতন ঘটেছে ৫০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকা। এর মধ্যে গত ২ দিনেই তা ব্যাপক ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। যার পরিমাণ প্রায় ৪০ ডলার।
কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন ও নির্মাণ খরচ কমেছে। ফলে মনে করা হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী হয়েছে। ফলে আগামী জুনেই ফেডের সুদের হার কমানোর আশা সঞ্চার হয়েছে।স্বাভাবিকভাবেই বিনিয়োগকারীদের কাছে স্বর্ণের আকর্ষণ বেড়েছে। এছাড়া বিশ্বজুড়ে বৃহৎ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো মূল্যবান ধাতুটি কেনা বাড়িয়েছে। সবমিলিয়ে হু হু করে স্বর্ণের দর বাড়ছে।