রাজধানীর বেইলি রোডে 'গ্রিন কোজি কটেজ' নামক বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রাণ হারানো ৪৬ জনের মধ্যে থেকে ৪৩ জনের মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে দুজন এবং শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে একজনের মরদেহ পড়ে আছে।
শনিবার দুপুর ১টায় ঢাকার অতিরিক্ত জেলা মেজিষ্ট্রেট একেএম হেদায়েতুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে গতকাল (১ মার্চ) ৪০ জনের মরদেহ বুঝে পান স্বজনরা।
বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলে যে দুজনের মরদেহ আছে, তাদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি এখন পর্যন্ত। অপরদিকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর মরদেহ হস্তান্তর প্রক্রিয়া ঝুলে আছে পরিচয় জটিলতার কারণে।
ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে ওই তিনজনের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন হেদায়েতুল ইসলাম।
আরও পড়ুন
বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় পুলিশের মামলা, আটক কয়েকজন
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে রাত ৯ টা ৫০ মিনিটের দিকে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটিতে আগুন লাগে। ভবনটির দোতলায় ছিল বিরিয়ানির জন্য সুপরিচিত 'কাচ্চি ভাই' রেস্টুরেন্টের শাখা। তিনতলায় ছিল পোশাকের ব্র্যান্ড ইলিয়েন। নিচের তলায় স্যামসাং এর শোরুমসহ ছিল আরও বেশ কিছু দোকান। স্যামসাংয়ের শোরুমের পাশেই ছিল একটি কফি শপ। এরকম কফির দোকানসহ ফাস্টফুডের অনেকগুলো দোকান ও রেস্তোরা ছিল ভবনটির নিচ থেকে উপর পর্যন্ত। ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল গ্যাস সিলিন্ডার। এছাড়া অগ্নিনির্বাপনের কোনও ব্যবস্থাও ছিল না ভবনটিতে। ফলে আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গেই ভয়াবহ আকার ধারণ করে তা।
প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নেভাতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। এরপরই আসতে থেকে একের পর এক মৃত্যুর খবর। শেষ পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল ও বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া ৪৫ জন ও পুলিশ হাসপাতালের একজনসহ মোট ৪৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এছাড়া, দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন ৫ জনের অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে হাসপাতাল সূত্রে।
শনিবার দুপুর ১টায় ঢাকার অতিরিক্ত জেলা মেজিষ্ট্রেট একেএম হেদায়েতুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে গতকাল (১ মার্চ) ৪০ জনের মরদেহ বুঝে পান স্বজনরা।
বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলে যে দুজনের মরদেহ আছে, তাদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি এখন পর্যন্ত। অপরদিকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর মরদেহ হস্তান্তর প্রক্রিয়া ঝুলে আছে পরিচয় জটিলতার কারণে।
ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে ওই তিনজনের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন হেদায়েতুল ইসলাম।
আরও পড়ুন
বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় পুলিশের মামলা, আটক কয়েকজন
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে রাত ৯ টা ৫০ মিনিটের দিকে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটিতে আগুন লাগে। ভবনটির দোতলায় ছিল বিরিয়ানির জন্য সুপরিচিত 'কাচ্চি ভাই' রেস্টুরেন্টের শাখা। তিনতলায় ছিল পোশাকের ব্র্যান্ড ইলিয়েন। নিচের তলায় স্যামসাং এর শোরুমসহ ছিল আরও বেশ কিছু দোকান। স্যামসাংয়ের শোরুমের পাশেই ছিল একটি কফি শপ। এরকম কফির দোকানসহ ফাস্টফুডের অনেকগুলো দোকান ও রেস্তোরা ছিল ভবনটির নিচ থেকে উপর পর্যন্ত। ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল গ্যাস সিলিন্ডার। এছাড়া অগ্নিনির্বাপনের কোনও ব্যবস্থাও ছিল না ভবনটিতে। ফলে আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গেই ভয়াবহ আকার ধারণ করে তা।
প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নেভাতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। এরপরই আসতে থেকে একের পর এক মৃত্যুর খবর। শেষ পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল ও বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া ৪৫ জন ও পুলিশ হাসপাতালের একজনসহ মোট ৪৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এছাড়া, দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন ৫ জনের অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে হাসপাতাল সূত্রে।