মাংসের দাম বৃদ্ধিতে চাঁদাবাজির ভূমিকার কথা স্বীকার করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, চাঁদাবাজি একটা বিষয় অবশ্যই আছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠিন বক্তব্য রেখেছেন। সংশ্লিষ্ট সকলকে এই ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। একটা বিষয় শুরু হলে রাতারাতি বন্ধ হয়ে যাবে এমন তো ভাবার কোনো কারণ নেই। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
চাঁদাবাজির কারণে গরুর মাংসের দাম এখন ৮০০ টাকা কেজি এমন অভিযোগের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী বলার পর সবাই নড়েচড়ে বসেছেন। অর্থনীতিতে যখন সংকট হবে তখন দ্রব্যমূল্যের বাজার উঠানামা করে। এটা বাজারের ধর্ম। অপেক্ষা করেন, আপনাদের তো না খাইয়ে রাখেনি, দেশের মানুষ খেতে পারছে। একটা মানুষও না খেয়ে মরেনি। দেশের মানুষ অনেক ভালো আছে।'
কারো কথায় দেশের মানুষ প্ররোচিত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের জনগণ প্রমাণ করে তারা এত উসকানি, এত আন্দোলন যে বাংলাদেশ উত্তাল সাগর হয়ে যাবে, এসবের পর তাদের ওই পিকনিক পার্টি-সমাবেশের নামে সেখানে জনগণ প্রলুব্ধ হয়নি। প্ররোচিতও হয়নি। দেশের জনগণ সারা বিশ্বের খবর রাখে। সারা বিশ্বের সব খবর নিয়ে গ্রামে চায়ের দোকানে রীতিমতো গবেষণা হয়। মানুষ বোঝে এখানে সরকারের দোষ নেই।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিশ্বে যে সংকট দ্রব্যমূল্য নিয়ে, সে দ্রব্যমূল্য বাংলাদেশের একার নয়। সারা দুনিয়াতে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। পৃথিবীর একটা দেশ দেখান যেখানে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক অবস্থায় আছে। তবে আমাদের জনগণের ক্রয়ক্ষমতা এখনো আছে। আমরা আশা করি সামনের রমজানেও জিনিসপত্রের সরবরাহ ঠিক থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে ওবায়দুল তিনি বলেন, দেখুন একটা কথা বলে রাখি, আমরা বিদেশি বন্ধুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাই, বন্ধুর পরিবর্তে যারা প্রভুর ভূমিকায় আসতে চান, সে প্রভুর দাসত্ব আমরা মানি না। এটাই আমাদের পররাষ্ট্র নীতি।
বিএনপির সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধি দল বৈঠক করলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে করেনি এটাকে কোনো সংকট মনে করছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আওয়ামী লীগ কোনো সংকটের কথা বলেনি, কেন বলবে? বিএনপির সাথে তাদের বৈঠক করা নির্বাচনের আগে একটা পরিস্থিতি ছিল। তখন এই বৈঠক সরকারি দল, বিরোধী দল সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে করার দরকার ছিল। এখন তারা মূলত এসেছে সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে। তাদের সঙ্গে একটা বৈঠক করেছে তাদের মতামত বা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের কি ওপিনিয়ন, তাদের কি ভিউজ, সেটা জানাটা তারা যৌক্তিক মনে করেছে। সে কারণে বৈঠক করেছে। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেও তো আমাদের দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টার সাথেও তারা কথা বলেছে। কাজে এখানে কোনো ঘাটতি আছে এটা আমরা মনে করছি না।c/24
চাঁদাবাজির কারণে গরুর মাংসের দাম এখন ৮০০ টাকা কেজি এমন অভিযোগের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী বলার পর সবাই নড়েচড়ে বসেছেন। অর্থনীতিতে যখন সংকট হবে তখন দ্রব্যমূল্যের বাজার উঠানামা করে। এটা বাজারের ধর্ম। অপেক্ষা করেন, আপনাদের তো না খাইয়ে রাখেনি, দেশের মানুষ খেতে পারছে। একটা মানুষও না খেয়ে মরেনি। দেশের মানুষ অনেক ভালো আছে।'
কারো কথায় দেশের মানুষ প্ররোচিত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের জনগণ প্রমাণ করে তারা এত উসকানি, এত আন্দোলন যে বাংলাদেশ উত্তাল সাগর হয়ে যাবে, এসবের পর তাদের ওই পিকনিক পার্টি-সমাবেশের নামে সেখানে জনগণ প্রলুব্ধ হয়নি। প্ররোচিতও হয়নি। দেশের জনগণ সারা বিশ্বের খবর রাখে। সারা বিশ্বের সব খবর নিয়ে গ্রামে চায়ের দোকানে রীতিমতো গবেষণা হয়। মানুষ বোঝে এখানে সরকারের দোষ নেই।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিশ্বে যে সংকট দ্রব্যমূল্য নিয়ে, সে দ্রব্যমূল্য বাংলাদেশের একার নয়। সারা দুনিয়াতে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। পৃথিবীর একটা দেশ দেখান যেখানে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক অবস্থায় আছে। তবে আমাদের জনগণের ক্রয়ক্ষমতা এখনো আছে। আমরা আশা করি সামনের রমজানেও জিনিসপত্রের সরবরাহ ঠিক থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে ওবায়দুল তিনি বলেন, দেখুন একটা কথা বলে রাখি, আমরা বিদেশি বন্ধুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাই, বন্ধুর পরিবর্তে যারা প্রভুর ভূমিকায় আসতে চান, সে প্রভুর দাসত্ব আমরা মানি না। এটাই আমাদের পররাষ্ট্র নীতি।
বিএনপির সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধি দল বৈঠক করলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে করেনি এটাকে কোনো সংকট মনে করছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আওয়ামী লীগ কোনো সংকটের কথা বলেনি, কেন বলবে? বিএনপির সাথে তাদের বৈঠক করা নির্বাচনের আগে একটা পরিস্থিতি ছিল। তখন এই বৈঠক সরকারি দল, বিরোধী দল সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে করার দরকার ছিল। এখন তারা মূলত এসেছে সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে। তাদের সঙ্গে একটা বৈঠক করেছে তাদের মতামত বা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের কি ওপিনিয়ন, তাদের কি ভিউজ, সেটা জানাটা তারা যৌক্তিক মনে করেছে। সে কারণে বৈঠক করেছে। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেও তো আমাদের দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টার সাথেও তারা কথা বলেছে। কাজে এখানে কোনো ঘাটতি আছে এটা আমরা মনে করছি না।c/24