গোপালগঞ্জের জমির নিয়ে বিরোধের জেরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তার মাকে কুপিয়ে হত্যা হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মামলার পর রোববার গভীর রাতে কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকা থেকে প্রধান আসামি হারুন মীনাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোপীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. আশরাফ হোসেন।
এর আগে সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর ওই রাতেই সদর থানায় নিহত এসএসসি পরীক্ষার্থীর বাবা টুকু মিনার বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
চাচার হাতে খুন হলো এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তার মাচাচার হাতে খুন হলো এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তার মা
এ ঘটনায় নিহতরা হলো- এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া (১৬) ও তার মা বিউটি বেগম (৩৮)। এ ঘটনায় আহত কিশোরীর নাম অন্তরা (১২)। সে নিহত লামিয়ার ছোট বোন। নিহত ও আহতরা ওই এলাকার কৃষক টুকু মিনার স্ত্রী ও মেয়ে। লামিয়া জালালাবাদ ইউনিয়নের খালিয়া ইউনাইটেড একাডেমি থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিল।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বড় ভাই হারুন মিনার সঙ্গে মেজো ভাই টুকু মিনার বাড়ির জমির সীমানা বিরোধ চলছিল। রোববার সন্ধ্যায় টুকু মিনার মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া বাড়ির সীমানায় দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল। তখন বড় চাচা হারুন মিয়া লামিয়াকে ওই স্থানে থেকে সরে যেতে বলেন।
এ নিয়ে লামিয়ার সঙ্গে চাচা হারুন মিনার ঝগড়াঝাঁটি শুরু হয়। তখন লামিয়ার মা বিউটি বেগম ও ছোট বোন অন্তরা ঘটনাস্থলে এলে চাচা হারুন মিনা দেশীয় অস্ত্র (কাতরা) দিয়ে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমের পেটে কোপ দিয়ে গুরুতর আহত করেন। প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলে লামিয়া ও তার মায়ের মৃত্যু হয়।
এ সময় অন্তরা ঠেকাতে গেলে অন্তরার হাতেও কোপ লাগে। পরে স্থানীয়রা হতাহতদের গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। আহত অন্তরাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তা মো. আশরাফ হোসেন বলেন, হত্যাকাণ্ডের পরপরই পালিয়ে যান হারুন মীনা। এ সময় তিনি কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকায় মধুমতি নদী পার হয়ে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে গোপালগঞ্জ সদর থানা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোপীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. আশরাফ হোসেন।
এর আগে সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর ওই রাতেই সদর থানায় নিহত এসএসসি পরীক্ষার্থীর বাবা টুকু মিনার বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
চাচার হাতে খুন হলো এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তার মাচাচার হাতে খুন হলো এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তার মা
এ ঘটনায় নিহতরা হলো- এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া (১৬) ও তার মা বিউটি বেগম (৩৮)। এ ঘটনায় আহত কিশোরীর নাম অন্তরা (১২)। সে নিহত লামিয়ার ছোট বোন। নিহত ও আহতরা ওই এলাকার কৃষক টুকু মিনার স্ত্রী ও মেয়ে। লামিয়া জালালাবাদ ইউনিয়নের খালিয়া ইউনাইটেড একাডেমি থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিল।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বড় ভাই হারুন মিনার সঙ্গে মেজো ভাই টুকু মিনার বাড়ির জমির সীমানা বিরোধ চলছিল। রোববার সন্ধ্যায় টুকু মিনার মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া বাড়ির সীমানায় দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল। তখন বড় চাচা হারুন মিয়া লামিয়াকে ওই স্থানে থেকে সরে যেতে বলেন।
এ নিয়ে লামিয়ার সঙ্গে চাচা হারুন মিনার ঝগড়াঝাঁটি শুরু হয়। তখন লামিয়ার মা বিউটি বেগম ও ছোট বোন অন্তরা ঘটনাস্থলে এলে চাচা হারুন মিনা দেশীয় অস্ত্র (কাতরা) দিয়ে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমের পেটে কোপ দিয়ে গুরুতর আহত করেন। প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলে লামিয়া ও তার মায়ের মৃত্যু হয়।
এ সময় অন্তরা ঠেকাতে গেলে অন্তরার হাতেও কোপ লাগে। পরে স্থানীয়রা হতাহতদের গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। আহত অন্তরাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তা মো. আশরাফ হোসেন বলেন, হত্যাকাণ্ডের পরপরই পালিয়ে যান হারুন মীনা। এ সময় তিনি কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকায় মধুমতি নদী পার হয়ে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে গোপালগঞ্জ সদর থানা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।