জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, রওশন এরশাদ অসুস্থ। তিনি স্বাভাবিক রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার অবস্থায় নেই। রাজধানীর বনানীতে আজ সোমবার দলের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
মুজিবুল হক বলেন, 'উনি (রওশন এরশাদ) আমাদের এতই শ্রদ্ধার পাত্র যে, উনি কোনো অসাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নিলেও আমরা তা আমলে নিই না। কারণ, উনি কিন্তু খুবই অসুস্থ। স্বাভাবিক রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার অবস্থা ওনার নেই। কতিপয় ব্যক্তি তাদের হীন স্বার্থ লাভের জন্য অসুস্থ এই মানুষটিকে ব্যবহার করছে। এটা খুবই দুঃখজনক।'
গতকাল রওশন এরশাদ জাতীয় পার্টি থেকে জিএম কাদের ও চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দেন। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, 'আমরা কোনো অস্বস্তির মধ্যে নেই। আমরা তো স্বস্তির মধ্যেই আছি। গতকাল তারা যে কাজটা করেছে তারা তো কেউই দলের কোনো পদে নেই। সামান্য সদস্যও না তারা। শুধুমাত্র বেগম রওশদ এরশাদ আমাদের পৃষ্ঠপোষক।'
মুজিবুল হক বলেন, 'পার্লামেন্টে দল হিসেবে জাতীয় পার্টিই একমাত্র বিরোধী দল। আমি মনে করি মাননীয় স্পিকার বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে জিএম কাদের এবং উপনেতা হিসেবে দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান হিসেবে আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে নিয়োগ দিয়ে যথার্থই করেছেন।'
সংখ্যাটা বিষয় না উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, 'পার্লামেন্টে কারা বিরোধী দল সেটাই বড় জিনিস। স্পিকারের সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে নজির হিসেবে কাজ করবে।' এ সময় তিনি স্পিকারকে ধন্যবাদ জানান।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, 'সংসদে বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখার সুযোগ এসেছে এবার। মানুষের মধ্যে যে সমালোচনা ছিল যে জাতীয় পার্টি গৃহপালিত বা এই ধরনের শব্দ....। এই ধরনের শব্দ যাতে আর ব্যবহার না হয় এই লক্ষ্যে পার্লামেন্ট এবং এর বাইরে ভূমিকা আগামীতে রাখব। মানুষের কাছে যেন গ্রহণযোগ্যতা পায় সেই লক্ষ্যেও কাজ করে যাব।'
জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত নেতাদের আবার দলে আনা হবে কি না—জানতে চাইলে চুন্নু বলেন, 'ওনার (রওশন) দল উনি রাখুক। আমরা এই গ্রুপগুলোকে নিয়ে কোনো চিন্তা করি না। তারা আসুক এটাও আমরা চাই না। আর এখন তো চাওয়ার আর কোনো প্রশ্নই নেই। তারা ক্ষমা চাইলেও তাদের নেওয়ার আর কোনো সুযোগ আছে বলে আমি মনে করি না।'
মুজিবুল হক বলেন, 'উনি (রওশন এরশাদ) আমাদের এতই শ্রদ্ধার পাত্র যে, উনি কোনো অসাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নিলেও আমরা তা আমলে নিই না। কারণ, উনি কিন্তু খুবই অসুস্থ। স্বাভাবিক রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার অবস্থা ওনার নেই। কতিপয় ব্যক্তি তাদের হীন স্বার্থ লাভের জন্য অসুস্থ এই মানুষটিকে ব্যবহার করছে। এটা খুবই দুঃখজনক।'
গতকাল রওশন এরশাদ জাতীয় পার্টি থেকে জিএম কাদের ও চুন্নুকে অব্যাহতি দিয়ে নিজেকে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দেন। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, 'আমরা কোনো অস্বস্তির মধ্যে নেই। আমরা তো স্বস্তির মধ্যেই আছি। গতকাল তারা যে কাজটা করেছে তারা তো কেউই দলের কোনো পদে নেই। সামান্য সদস্যও না তারা। শুধুমাত্র বেগম রওশদ এরশাদ আমাদের পৃষ্ঠপোষক।'
মুজিবুল হক বলেন, 'পার্লামেন্টে দল হিসেবে জাতীয় পার্টিই একমাত্র বিরোধী দল। আমি মনে করি মাননীয় স্পিকার বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে জিএম কাদের এবং উপনেতা হিসেবে দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান হিসেবে আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে নিয়োগ দিয়ে যথার্থই করেছেন।'
সংখ্যাটা বিষয় না উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, 'পার্লামেন্টে কারা বিরোধী দল সেটাই বড় জিনিস। স্পিকারের সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে নজির হিসেবে কাজ করবে।' এ সময় তিনি স্পিকারকে ধন্যবাদ জানান।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, 'সংসদে বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখার সুযোগ এসেছে এবার। মানুষের মধ্যে যে সমালোচনা ছিল যে জাতীয় পার্টি গৃহপালিত বা এই ধরনের শব্দ....। এই ধরনের শব্দ যাতে আর ব্যবহার না হয় এই লক্ষ্যে পার্লামেন্ট এবং এর বাইরে ভূমিকা আগামীতে রাখব। মানুষের কাছে যেন গ্রহণযোগ্যতা পায় সেই লক্ষ্যেও কাজ করে যাব।'
জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত নেতাদের আবার দলে আনা হবে কি না—জানতে চাইলে চুন্নু বলেন, 'ওনার (রওশন) দল উনি রাখুক। আমরা এই গ্রুপগুলোকে নিয়ে কোনো চিন্তা করি না। তারা আসুক এটাও আমরা চাই না। আর এখন তো চাওয়ার আর কোনো প্রশ্নই নেই। তারা ক্ষমা চাইলেও তাদের নেওয়ার আর কোনো সুযোগ আছে বলে আমি মনে করি না।'