পাকিস্তানের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আহ্বানে আজ (রোববার) থেকে মাঠে নামছে দলটি। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ৯ মে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করে দলটি।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডন পিটিআই'র কেন্দ্রীয় তথ্য সম্পাদক রওফ হাসানের কথা বলেছে। তিনি জানান, 'নির্বাচনে আমাদের প্রার্থীদের দুপুর ২টায় বের হয়ে তাদের নির্বাচনী এলাকায় সমাবেশ ও জনসভা করার জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছি। তারা ভোটারদের উদ্দেশে ভাষণ দিবেন। এসময় একটি বার্তা দেয়া হবে , সেটি হ, পিটিআই কাউকে তার স্থান দখল করতে দেবে না।
জানা গেছে, রোববার (২৮ জানুয়ারি) দলটি ১৫৮ পৃষ্ঠার ইশতেহার প্রকাশ করবে। যেখানে পাকিস্তানের সব ইস্যু গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন দলের নেতা ফিরদৌস শামীম নকভি। এর আগে এ সপ্তাহের শুরুতে ইমরান খান রোববার থেকে সারাদেশে সব প্রার্থীদের রাজপথে নামতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যারা সমাবেশ করবে না তাদের টিকিট বাতিল করা হবে।
পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বোনও গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে দলীয় কর্মী ও টিকিটধারীদের কাছে বার্তা পৌঁছে দেন। অবশ্য মাঠে নামার এই ঘোষণা বেশ কয়েকজন প্রার্থীর মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। কারণ তারা গ্রেপ্তার এড়াতে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে আছেন। রোববার বাইরে বের হলে তাদের বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হবে বলেও আশঙ্কা করছেন তারা। তবে তথ্য সম্পাদক রওফ হাসান বলেন, গ্রেপ্তারের ভয় ছাড়াই সারাদেশে সমাবেশ করার জন্য সব পর্যায়ের নেতৃত্বকে বার্তা দেয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডন পিটিআই'র কেন্দ্রীয় তথ্য সম্পাদক রওফ হাসানের কথা বলেছে। তিনি জানান, 'নির্বাচনে আমাদের প্রার্থীদের দুপুর ২টায় বের হয়ে তাদের নির্বাচনী এলাকায় সমাবেশ ও জনসভা করার জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছি। তারা ভোটারদের উদ্দেশে ভাষণ দিবেন। এসময় একটি বার্তা দেয়া হবে , সেটি হ, পিটিআই কাউকে তার স্থান দখল করতে দেবে না।
জানা গেছে, রোববার (২৮ জানুয়ারি) দলটি ১৫৮ পৃষ্ঠার ইশতেহার প্রকাশ করবে। যেখানে পাকিস্তানের সব ইস্যু গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন দলের নেতা ফিরদৌস শামীম নকভি। এর আগে এ সপ্তাহের শুরুতে ইমরান খান রোববার থেকে সারাদেশে সব প্রার্থীদের রাজপথে নামতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ সময় তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যারা সমাবেশ করবে না তাদের টিকিট বাতিল করা হবে।
পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বোনও গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে দলীয় কর্মী ও টিকিটধারীদের কাছে বার্তা পৌঁছে দেন। অবশ্য মাঠে নামার এই ঘোষণা বেশ কয়েকজন প্রার্থীর মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। কারণ তারা গ্রেপ্তার এড়াতে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে আছেন। রোববার বাইরে বের হলে তাদের বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হবে বলেও আশঙ্কা করছেন তারা। তবে তথ্য সম্পাদক রওফ হাসান বলেন, গ্রেপ্তারের ভয় ছাড়াই সারাদেশে সমাবেশ করার জন্য সব পর্যায়ের নেতৃত্বকে বার্তা দেয়া হয়েছে।