পৃথিবী ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে কি না, তা জানতে অনেক বছর ধরেই 'ডুমস ডে ক্লক' ব্যবহার করা হয়। ধারণা করা হয়, এই ঘড়ির কাটা যখন মধ্যরাতে পৌঁছাবে, অর্থাৎ ১২টা স্পর্শ করবে, তখন ধ্বংস হবে পৃথিবী।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ডুমসডের কাটা ১২টা স্পর্শ করতে আর ৯০ সেকেন্ড দূরে রয়েছে! পরমাণু বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি এ ঘড়ির কাটা ১২টা স্পর্শ করতে পারে। কিন্তু ২৩ তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনও নড়চড় হয়নি ডুমস ডে ঘড়ির কাটার।
'ডুমস ডে ক্লক' হচ্ছে একটি প্রতীকী ঘড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পর এ ঘড়িটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিল শিকাগোভিত্তিক সংস্থা ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স৷ তারা বলেছে, এটি আসল ঘড়ি নয়। তবে এক চতুর্থাংশ ঘড়ির মডেল ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। ঘড়ির কাটাটি কোথায় রয়েছে, তা প্রতি বছর জানিয়ে দেয় ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স।
কয়েক বছর ধরেই এ ঘড়ির কাটা স্থির রয়েছে। এমনকি ২০২১ ও ২২ সালেও একচুল নড়চড় হয়নি। ধারণা করা হয়েছিল ২০২৪ সালের জানুয়ারির ২৩ তারিখে এটি অগ্রসর হবে। কিন্তু এ দিনেও দেখা গেছে, ঘড়ির কাঁটা ১১টা বেজে ৫৮ মিনিট ৩০ সেকেন্ড। অর্থাৎ ১২টা বাজতে আরও ৯০ সেকেন্ড বাকি।
ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই ঘড়ির কাঁটা সবসময় স্থিরই থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরপর ঘড়ির কাঁটা ঠিক কতটা পরিমাণে ঘুরবে তা ঠিক করে দেন পরমাণু বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীতে ঘনিয়ে আসা মানবসৃষ্ট বিপর্যয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, পারমাণবিক বোমা, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনা করে এর সময় নির্ধারণ করেন তাঁরা।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ডুমসডের কাটা ১২টা স্পর্শ করতে আর ৯০ সেকেন্ড দূরে রয়েছে! পরমাণু বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি এ ঘড়ির কাটা ১২টা স্পর্শ করতে পারে। কিন্তু ২৩ তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনও নড়চড় হয়নি ডুমস ডে ঘড়ির কাটার।
'ডুমস ডে ক্লক' হচ্ছে একটি প্রতীকী ঘড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পর এ ঘড়িটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিল শিকাগোভিত্তিক সংস্থা ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স৷ তারা বলেছে, এটি আসল ঘড়ি নয়। তবে এক চতুর্থাংশ ঘড়ির মডেল ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। ঘড়ির কাটাটি কোথায় রয়েছে, তা প্রতি বছর জানিয়ে দেয় ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স।
কয়েক বছর ধরেই এ ঘড়ির কাটা স্থির রয়েছে। এমনকি ২০২১ ও ২২ সালেও একচুল নড়চড় হয়নি। ধারণা করা হয়েছিল ২০২৪ সালের জানুয়ারির ২৩ তারিখে এটি অগ্রসর হবে। কিন্তু এ দিনেও দেখা গেছে, ঘড়ির কাঁটা ১১টা বেজে ৫৮ মিনিট ৩০ সেকেন্ড। অর্থাৎ ১২টা বাজতে আরও ৯০ সেকেন্ড বাকি।
ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই ঘড়ির কাঁটা সবসময় স্থিরই থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরপর ঘড়ির কাঁটা ঠিক কতটা পরিমাণে ঘুরবে তা ঠিক করে দেন পরমাণু বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীতে ঘনিয়ে আসা মানবসৃষ্ট বিপর্যয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, পারমাণবিক বোমা, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনা করে এর সময় নির্ধারণ করেন তাঁরা।