দেশের জনগণকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে না দেয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, তারা প্রতিহিংসার রাজনীতি সৃষ্টি করেছে, দেশকে বিভাজন করেছে। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে না আনা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবো। সরকারের বিদায় ঘণ্টা বাজাতে মাঠে নেমেছে বিএনপি।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে কালো পতাকা মিছিল উপলক্ষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশের জনগণ এই সরকারকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা গায়ের জোরে, পুলিশ দিয়ে, রাষ্ট্রীয় শক্তি দিয়ে যে নির্বাচন করেছে জনগণ তা চায়নি। এজন্য সাধারণ মানুষ নির্বাচন বর্জন করেছে।
তিনি বলেন, আমরা জনগণকে নিয়ে রাজনীতি করি, ক্ষমতার জন্য বিএনপি রাজনীতি করে না। বিএনপি একদলীয় শাসনের পরিবর্তন চায় একটিমাত্র কারণে, বাংলাদেশের মানুষ কখনো একদলীয় শাসন বরদাস্ত করেনি, করবে না। তারা দেশকে বিভাজন করছে, তারা প্রতিহিংসার রাজনীতি সৃষ্টি করেছে।
এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জনগণের উন্নয়ন নয়, নিজেদের উন্নয়ন করতেই ক্ষমতা ধরে আছে আওয়ামী লীগ। ওপরে গরম কথা বলে, ভেতরে ভেতরে নরম ছিলো জাতীয় পার্টি। ১০ ভাগ মানুষও ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে যায়নি।
তিনি বলেন, জনগণের নয়, চীন আর ভারতের সরকার হচ্ছে আওয়ামী লীগ। বিদেশি প্রভুরা নয়, দেশের সমস্যার সমাধান দেশের জনগণই করবে। এই সরকারকে মানতে বাধ্য নয় জনগণ। দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব আজ বিপন্নের পথে। কয়েকটি দেশের সার্টিফিকেট নিয়ে নির্বাচন বৈধতা নেয়ার সুযোগ নেই।
বিএনপির নেতৃত্বের কোন সমস্যা নেই মন্তব্য করে গয়েশ্বর বলেন, বিএনপিকে ভয় দেখানোর কিছু নাই। পুলিশি পাহারা ছাড়া বের হতে পারে না আওয়ামী লীগ। মামলা দিয়ে কোন লাভ হবে না। মানে মানে বিদায় নিন। নয়তো ধ্বংস অনিবার্য।
এদিন কর্মসূচিকে ঘিরে দুটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। এতে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ছাড়াও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন।
এর আগে সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। ফলে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড়ও বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে কালো পতাকা ছাড়াও ব্যানার-ফেস্টুন হাতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দিতে দলে দলে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিতে দেখা যায় বিএনপি নেতাকর্মীদের। এতে স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে নয়াপল্টন এলাকা।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে কালো পতাকা মিছিল উপলক্ষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশের জনগণ এই সরকারকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা গায়ের জোরে, পুলিশ দিয়ে, রাষ্ট্রীয় শক্তি দিয়ে যে নির্বাচন করেছে জনগণ তা চায়নি। এজন্য সাধারণ মানুষ নির্বাচন বর্জন করেছে।
তিনি বলেন, আমরা জনগণকে নিয়ে রাজনীতি করি, ক্ষমতার জন্য বিএনপি রাজনীতি করে না। বিএনপি একদলীয় শাসনের পরিবর্তন চায় একটিমাত্র কারণে, বাংলাদেশের মানুষ কখনো একদলীয় শাসন বরদাস্ত করেনি, করবে না। তারা দেশকে বিভাজন করছে, তারা প্রতিহিংসার রাজনীতি সৃষ্টি করেছে।
এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জনগণের উন্নয়ন নয়, নিজেদের উন্নয়ন করতেই ক্ষমতা ধরে আছে আওয়ামী লীগ। ওপরে গরম কথা বলে, ভেতরে ভেতরে নরম ছিলো জাতীয় পার্টি। ১০ ভাগ মানুষও ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে যায়নি।
তিনি বলেন, জনগণের নয়, চীন আর ভারতের সরকার হচ্ছে আওয়ামী লীগ। বিদেশি প্রভুরা নয়, দেশের সমস্যার সমাধান দেশের জনগণই করবে। এই সরকারকে মানতে বাধ্য নয় জনগণ। দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব আজ বিপন্নের পথে। কয়েকটি দেশের সার্টিফিকেট নিয়ে নির্বাচন বৈধতা নেয়ার সুযোগ নেই।
বিএনপির নেতৃত্বের কোন সমস্যা নেই মন্তব্য করে গয়েশ্বর বলেন, বিএনপিকে ভয় দেখানোর কিছু নাই। পুলিশি পাহারা ছাড়া বের হতে পারে না আওয়ামী লীগ। মামলা দিয়ে কোন লাভ হবে না। মানে মানে বিদায় নিন। নয়তো ধ্বংস অনিবার্য।
এদিন কর্মসূচিকে ঘিরে দুটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। এতে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ছাড়াও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন।
এর আগে সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। ফলে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড়ও বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে কালো পতাকা ছাড়াও ব্যানার-ফেস্টুন হাতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দিতে দলে দলে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিতে দেখা যায় বিএনপি নেতাকর্মীদের। এতে স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে নয়াপল্টন এলাকা।