কাউন্টারম্যান ও অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় ট্রেনের টিকিট ক্রয় করতো একটি চক্র। বিভিন্ন কারসাজির পর চক্রটি ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করে সেগুলো দেড় থেকে দ্বিগুণ দামে যাত্রীদের কাছে বিক্রি করত। আবার ঈদের ছুটিসহ বিভিন্ন ছুটিকে কেন্দ্র করে কালোবাজারিরা ৩-৪ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে টিকিট বিক্রি করত।
বাড়তি লাভের ৫০ শতাংশ পায় সরাসরি সিন্ডিকেটে জড়িত সদস্যরা। আর বাকি ৫০ শতাংশ চলে যায় কাউন্টারে থাকা বুকিং কর্মচারী ও তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও সহজ ডটকমের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইটি বিশেষজ্ঞদের হাতে। যাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় শুধুমাত্র দুটি সিন্ডিকেটের হাতেই প্রতিদিন চলে যাচ্ছে প্রায় ৫০০ টিকিট।
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি চক্রের মূলহোতাসহ ১৪ জনকে এক হাজার ২৪৪টি টিকিটসহ আটকের পর এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। রাজধানীর বিমানবন্দর ও কমলাপুর থেকে তাদের আটক করে র্যাব-৩ এর একটি দল।
গ্রেপ্তাররা হলেন, সেলিম (৫০), আনোয়ার হোসেন ওরফে কাশেম (৬২), অবনী সরকার সুমন (৩৫), হারুন মিয়া (৬০), মান্নান (৫০), আনোয়ার হোসেন ওরফে ডাবলু (৫০), ফারুক (৬২), শহীদুল ইসলাম বাবু (২২), জুয়েল (২৩), আব্দুর রহিম (৩২), উত্তম চন্দ্র দাস (৩০), মোর্শিদ মিয়া ওরফে জাকির (৪৫), আব্দুল আলী (২২) ও জোবায়ের (২৫)।
আরও পড়ুন: 'ভিআইপি' চোর চক্র, তারা গ্রামের বাড়ি যান প্লেনে
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর কারওয়ানবাজার মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তাদের গ্রেপ্তারের কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি জানান, ট্রেনের টিকিট বিক্রির একটি বড় অংশ চলে যেত কাউন্টারম্যান ও রেলের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিদের কাছে। চক্রটি টিকিটের কাউন্টারম্যানের সহযোগিতায় অনলাইনে টিকিট ক্রয় করেন, আবার কখনও যাত্রী সেজে একটি টিকিটের জায়গায় চারটি টিকিট ক্রয় করতো।
এছাড়াও কখনও অনলাইনে সহজ ডটকমের মতো টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইট থেকে তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে এই সিন্ডিকেট বিভিন্ন কারসাজির মাধ্যমে টিকিট ক্রয় করত। পরে ট্রেন ছাড়ার ২-৩ দিন বা কয়েক ঘণ্টা আগে চড়া দামে সেগুলো বিক্রি করত।
খন্দকার আল মঈন জানান, রেলওয়ের লোক এবং বেশকিছু কাউন্টারম্যান এ কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত। তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে র্যাব।
বাড়তি লাভের ৫০ শতাংশ পায় সরাসরি সিন্ডিকেটে জড়িত সদস্যরা। আর বাকি ৫০ শতাংশ চলে যায় কাউন্টারে থাকা বুকিং কর্মচারী ও তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও সহজ ডটকমের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইটি বিশেষজ্ঞদের হাতে। যাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় শুধুমাত্র দুটি সিন্ডিকেটের হাতেই প্রতিদিন চলে যাচ্ছে প্রায় ৫০০ টিকিট।
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি চক্রের মূলহোতাসহ ১৪ জনকে এক হাজার ২৪৪টি টিকিটসহ আটকের পর এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। রাজধানীর বিমানবন্দর ও কমলাপুর থেকে তাদের আটক করে র্যাব-৩ এর একটি দল।
গ্রেপ্তাররা হলেন, সেলিম (৫০), আনোয়ার হোসেন ওরফে কাশেম (৬২), অবনী সরকার সুমন (৩৫), হারুন মিয়া (৬০), মান্নান (৫০), আনোয়ার হোসেন ওরফে ডাবলু (৫০), ফারুক (৬২), শহীদুল ইসলাম বাবু (২২), জুয়েল (২৩), আব্দুর রহিম (৩২), উত্তম চন্দ্র দাস (৩০), মোর্শিদ মিয়া ওরফে জাকির (৪৫), আব্দুল আলী (২২) ও জোবায়ের (২৫)।
আরও পড়ুন: 'ভিআইপি' চোর চক্র, তারা গ্রামের বাড়ি যান প্লেনে
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর কারওয়ানবাজার মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তাদের গ্রেপ্তারের কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি জানান, ট্রেনের টিকিট বিক্রির একটি বড় অংশ চলে যেত কাউন্টারম্যান ও রেলের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিদের কাছে। চক্রটি টিকিটের কাউন্টারম্যানের সহযোগিতায় অনলাইনে টিকিট ক্রয় করেন, আবার কখনও যাত্রী সেজে একটি টিকিটের জায়গায় চারটি টিকিট ক্রয় করতো।
এছাড়াও কখনও অনলাইনে সহজ ডটকমের মতো টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইট থেকে তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে এই সিন্ডিকেট বিভিন্ন কারসাজির মাধ্যমে টিকিট ক্রয় করত। পরে ট্রেন ছাড়ার ২-৩ দিন বা কয়েক ঘণ্টা আগে চড়া দামে সেগুলো বিক্রি করত।
খন্দকার আল মঈন জানান, রেলওয়ের লোক এবং বেশকিছু কাউন্টারম্যান এ কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত। তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে র্যাব।