বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন সরকারের বিরুদ্ধে কালো পতাকা মিছিল কর্মসূচি দিয়েছি। কিন্তু হুমকি এসেছে, কালো পতাকা মিছিল করলে নাকি গত ২৮ অক্টোবর যেভাবে আক্রমণ করেছে, সেভাবে আক্রমণ করবে। সোমবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) "নব্য বাকশালের মূলোৎপাটনে শহীদ জিয়ার রাষ্ট্রদর্শন" শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক কারণে পরাশক্তির মধ্যে মেরুকরণ আছে। তবে বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে দেশে গণতন্ত্র নেই। সরকার বুঝতে পারছে না কখন তাসের ঘরের মতো ভেঙ্গে পড়বে। মানুষের ঐক্য ও ন্যায়ের শক্তির কাছে বন্দুকের শক্তি টিকতে পারে না। সুতরাং সরকারকে বলবো-গণতন্ত্রের পথে এসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দিন। তা না হলে পরিণতি ভালো হবে না।
তিনি আরও বলেন- গুলি, বন্দুক ও টিয়ারগ্যাস দিয়ে মানুষকে পরাভূত করা যাবে। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা পাওয়া যাবে না। গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। যা বিশ্বের সব গণমাধ্যমে বলা হয়েছে। তবুও সরকার বুঝতে পারছে না যে, তাসের ঘরের মতো তারা কখন ধ্বসে যাবে। আমরা নব্য বাকশাল কথা বাকশাল-২ এর পদ্ধতির মূলোৎপাটন করতে চাই।
মঈন খান বলেন, এখন তো কথা বলার সময় না। এখন আমাদের প্রতিবাদ করার সময়। আমরা গত ১৫ মাস ধরে লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছি। সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছি। কোনো সহিংস রাজনীতিতে বিএনপি বিশ্বাসী নয়। অথচ বিএনপিকে মৌলবাদী দল হিসেবে বিদেশিদের বোঝানোর বৃথা চেষ্টা করছে সরকার। কিন্তু সেটা বিদেশিরা খায় না। সেজন্যই তো গণতান্ত্রিক বিশ্বের দলগুলো ভুয়া নির্বাচনকে স্বীকৃতি দেয়নি। বিশ্বের প্রভাবশালী গণমাধ্যম বাংলাদেশের বর্তমান ব্যবস্থাকে উত্তর কোরিয়া মডেল আখ্যা দিচ্ছে। আর সরকার বলছে তারা নাকি বাংলাদেশকে বিশ্বে রোল মডেল বানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক কারণে পরাশক্তির মধ্যে মেরুকরণ আছে। তবে বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে দেশে গণতন্ত্র নেই। সরকার বুঝতে পারছে না কখন তাসের ঘরের মতো ভেঙ্গে পড়বে। মানুষের ঐক্য ও ন্যায়ের শক্তির কাছে বন্দুকের শক্তি টিকতে পারে না। সুতরাং সরকারকে বলবো-গণতন্ত্রের পথে এসে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দিন। তা না হলে পরিণতি ভালো হবে না।
তিনি আরও বলেন- গুলি, বন্দুক ও টিয়ারগ্যাস দিয়ে মানুষকে পরাভূত করা যাবে। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা পাওয়া যাবে না। গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। যা বিশ্বের সব গণমাধ্যমে বলা হয়েছে। তবুও সরকার বুঝতে পারছে না যে, তাসের ঘরের মতো তারা কখন ধ্বসে যাবে। আমরা নব্য বাকশাল কথা বাকশাল-২ এর পদ্ধতির মূলোৎপাটন করতে চাই।
মঈন খান বলেন, এখন তো কথা বলার সময় না। এখন আমাদের প্রতিবাদ করার সময়। আমরা গত ১৫ মাস ধরে লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছি। সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছি। কোনো সহিংস রাজনীতিতে বিএনপি বিশ্বাসী নয়। অথচ বিএনপিকে মৌলবাদী দল হিসেবে বিদেশিদের বোঝানোর বৃথা চেষ্টা করছে সরকার। কিন্তু সেটা বিদেশিরা খায় না। সেজন্যই তো গণতান্ত্রিক বিশ্বের দলগুলো ভুয়া নির্বাচনকে স্বীকৃতি দেয়নি। বিশ্বের প্রভাবশালী গণমাধ্যম বাংলাদেশের বর্তমান ব্যবস্থাকে উত্তর কোরিয়া মডেল আখ্যা দিচ্ছে। আর সরকার বলছে তারা নাকি বাংলাদেশকে বিশ্বে রোল মডেল বানিয়েছে।