ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম চারটিতে জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছিল নিউজিল্যান্ড। শেষ ম্যাচটি ছিল বাবর-রিজওয়ানদের সম্মান রক্ষার ম্যাচ। এই ম্যাচে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৪২ রানের স্বস্তির জয় পেয়েছে সফরকারীরা। এতে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে নিউজিল্যান্ড।
রোববার (২১ জানুয়ারি) হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে টস জিতে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। ব্যাটিংয়ে নেমে কিউইদের ১৩৫ রানের লক্ষ্য দেয় দ্য গ্রিন ম্যানরা। জবাব দিতে নেমে মাত্র ৯২ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এতে ৪২ রানের জয় পায় পাকিস্তান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে আউট হন পাক ওপেনার হাসিবুল্লাহ খান। তিন বল খেলে শূন্য রানে আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেনি বাবর আজমও।
তবে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ফখর জামান। ১৬ বলে ৩৩ রানের মারকুটে ইনিংস খেলে সাউদির বলে ক্যাচ আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। এরপর ১ রান করে মোহাম্মদ নাওয়াজ আউট হলে, ৩৮ রান করে তাকে সঙ্গে দেন রিজওয়ান। ইফতেখার আহমেদ আউট হন ৫ রান করে।
শেষ দিকে ফারহানের ১৪ বলে ১৯ এবং আব্বাস আফ্রিদির ৬ বলে অপরাজিত ১৫ রানে ভর করে আট উইকেট হারিয়ে ১৩৪ রানের লড়াকু পুঁজি পায় পাকিস্তান।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে টিম সাউদি, ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসন ও ইশ সোধি দুটি করে উইকেট শিকার করেন।
জবাব দিতে নেমে ১ রান করে নাওয়াজের বলে সাজঘরে ফেরেন রাচিন রবিন্দ্র। এরপর টিম সাইফার্টকে সঙ্গে নিয়ে রান তোলার চেষ্টা করে ফিন অ্যালেন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি কেউই। ২২ রান করে অ্যালেন আউট হলে, ১৯ রান করে তাকে সঙ্গ দেন সাইফার্ট।
এক প্রান্ত আগলে রেখে গ্রিন ফিলিপস লক্ষ্যে পৌঁছানোর লড়াই করলেও, আশা যাওয়ার মিছিলে যোগ দেন বাকিরা। মার্ক চ্যাপম্যান (১), মিচেল স্যান্টনার (৪), ম্যাট হেনরি (১) ও ইশ সোধি আউট হন ১ রানে।
শেষ দিকে ২২ বলে ২৬ রান করে ফিলিপস আউটের পর শূন্য রানে লকি ফার্গুসন বোল্ড হলে, ১৬ বল হাতে থাকতেই ৯২ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। এতে ৪২ রানে জয় নিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়েছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করে ইফতেখার আহমেদ। শাহিন শাহ আফ্রিদি ও মোহাম্মদ নাওয়াজ দুটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও জামাস খান ও উসামা মীর একটি করে উইকেট শিকার করেন।
রোববার (২১ জানুয়ারি) হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে টস জিতে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। ব্যাটিংয়ে নেমে কিউইদের ১৩৫ রানের লক্ষ্য দেয় দ্য গ্রিন ম্যানরা। জবাব দিতে নেমে মাত্র ৯২ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এতে ৪২ রানের জয় পায় পাকিস্তান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে আউট হন পাক ওপেনার হাসিবুল্লাহ খান। তিন বল খেলে শূন্য রানে আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেনি বাবর আজমও।
তবে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ফখর জামান। ১৬ বলে ৩৩ রানের মারকুটে ইনিংস খেলে সাউদির বলে ক্যাচ আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। এরপর ১ রান করে মোহাম্মদ নাওয়াজ আউট হলে, ৩৮ রান করে তাকে সঙ্গে দেন রিজওয়ান। ইফতেখার আহমেদ আউট হন ৫ রান করে।
শেষ দিকে ফারহানের ১৪ বলে ১৯ এবং আব্বাস আফ্রিদির ৬ বলে অপরাজিত ১৫ রানে ভর করে আট উইকেট হারিয়ে ১৩৪ রানের লড়াকু পুঁজি পায় পাকিস্তান।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে টিম সাউদি, ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসন ও ইশ সোধি দুটি করে উইকেট শিকার করেন।
জবাব দিতে নেমে ১ রান করে নাওয়াজের বলে সাজঘরে ফেরেন রাচিন রবিন্দ্র। এরপর টিম সাইফার্টকে সঙ্গে নিয়ে রান তোলার চেষ্টা করে ফিন অ্যালেন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি কেউই। ২২ রান করে অ্যালেন আউট হলে, ১৯ রান করে তাকে সঙ্গ দেন সাইফার্ট।
এক প্রান্ত আগলে রেখে গ্রিন ফিলিপস লক্ষ্যে পৌঁছানোর লড়াই করলেও, আশা যাওয়ার মিছিলে যোগ দেন বাকিরা। মার্ক চ্যাপম্যান (১), মিচেল স্যান্টনার (৪), ম্যাট হেনরি (১) ও ইশ সোধি আউট হন ১ রানে।
শেষ দিকে ২২ বলে ২৬ রান করে ফিলিপস আউটের পর শূন্য রানে লকি ফার্গুসন বোল্ড হলে, ১৬ বল হাতে থাকতেই ৯২ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। এতে ৪২ রানে জয় নিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়েছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করে ইফতেখার আহমেদ। শাহিন শাহ আফ্রিদি ও মোহাম্মদ নাওয়াজ দুটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও জামাস খান ও উসামা মীর একটি করে উইকেট শিকার করেন।