কারিগরি ত্রুটির কারণে চট্টগ্রাম এলাকায় সকাল থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) পেট্রোবাংলার পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে চট্টগ্রাম এলাকায় সকাল থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। দেশের অন্যান্য এলাকায় শীতের কারণে গ্যাসের স্বল্প চাপ বিরাজ করছে। দ্রুত মেরামতের কাজ চলছে। বিজ্ঞপ্তিতে, গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা এবং কোম্পানিসমূহ সার্বক্ষণিক তদারকি করছে। দেশীয় গ্যাস উৎপাদন ও সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে গত কিছুদিন ধরে রাজধানীতে গ্যাস সংকট বেড়েছে ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে রাজধানীবাসী।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) প্রকৌশলী মো. সেলিম মিয়া গণমাধ্যমকে জানান, গ্যাসের সাপ্লাই কম, এজন্য এ সমস্যাটা হচ্ছে। এছাড়াও একটা এলএনজি টার্মিনাল বন্ধ আছে। ওটা চালু হলে ইমপ্রুভ হবে। আশা করছি পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এলএনজি আমদানি করে দুটি ভাসমান টার্মিনালের মাধ্যমে তা আবার গ্যাসে রূপান্তর করে পাইপলাইনে সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে একটি টার্মিনাল রক্ষণাবেক্ষণের জন্য গত ১ নভেম্বর থেকে বন্ধ আছে। দুটি টার্মিনাল মিলে যেখানে গ্যাস সরবরাহ করতো ৮৫০ মিলিয়ন ঘনফুট। একটি বন্ধের কারণে সেটি বর্তমানে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুটের মতো সরবরাহ করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে চট্টগ্রাম এলাকায় সকাল থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। দেশের অন্যান্য এলাকায় শীতের কারণে গ্যাসের স্বল্প চাপ বিরাজ করছে। দ্রুত মেরামতের কাজ চলছে। বিজ্ঞপ্তিতে, গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা এবং কোম্পানিসমূহ সার্বক্ষণিক তদারকি করছে। দেশীয় গ্যাস উৎপাদন ও সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে গত কিছুদিন ধরে রাজধানীতে গ্যাস সংকট বেড়েছে ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে রাজধানীবাসী।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) প্রকৌশলী মো. সেলিম মিয়া গণমাধ্যমকে জানান, গ্যাসের সাপ্লাই কম, এজন্য এ সমস্যাটা হচ্ছে। এছাড়াও একটা এলএনজি টার্মিনাল বন্ধ আছে। ওটা চালু হলে ইমপ্রুভ হবে। আশা করছি পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এলএনজি আমদানি করে দুটি ভাসমান টার্মিনালের মাধ্যমে তা আবার গ্যাসে রূপান্তর করে পাইপলাইনে সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে একটি টার্মিনাল রক্ষণাবেক্ষণের জন্য গত ১ নভেম্বর থেকে বন্ধ আছে। দুটি টার্মিনাল মিলে যেখানে গ্যাস সরবরাহ করতো ৮৫০ মিলিয়ন ঘনফুট। একটি বন্ধের কারণে সেটি বর্তমানে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুটের মতো সরবরাহ করছে।