দ্বিতীয় দফায়ও কাঙ্ক্ষিত সাড়া না মেলায় তৃতীয় দফায় বাড়তে চলেছে হজ নিবন্ধনের সময়। এখনও ৯০ হাজারের বেশি কোটা ফাঁকা রয়েছে। ফলে নিবন্ধনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসছে। তবে এ পর্যায়ে নিবন্ধনের সময় কতদিন বাড়ানো হবে, সেটি এখনও জানা যায়নি।
রোববার (১৪ জানুয়ারি) ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, হজ নিবন্ধনের সময় আরও এক মাস বাড়তে পারে। তবে দুই দফায় তা বাড়ানো হতে পারে। প্রথম দফায় নিবন্ধনের সময় ১৩ দিন বাড়িয়ে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হতে পারে। পরে আরেক দফায় সময় বাড়ানো হবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো. মঞ্জুরুল হক বলেন, দ্বিতীয় দফার মেয়াদ ১৮ জানুয়ারি শেষ হবে। যেহেতু এখনও কাঙ্ক্ষিত নিবন্ধন হয়নি, তাই আবারও সময় বাড়ানো হবে। তবে কতদিন সময় বাড়বে তা এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।
চলতি বছরে বাংলাদেশ থেকে হজ করতে পারবেন এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার ১৯৮ জন এবং বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে পারবেন। গত ১৫ নভেম্বর থেকে সরকারি ও বেসরকারিভাবে হজে যেতে ইচ্ছুকদের নিবন্ধন শুরু হয়। এখন পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ৩৬ হাজার ৪৩৪ জন। সেই হিসেবে এখনও ফাঁকা রয়েছে ৯০ হাজার ৭৬৪টি।
এবার সরকার সাধারণ হজ প্যাকেজ ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা নির্ধারণ করেছে। আর বিশেষ প্যাকেজ ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
রোববার (১৪ জানুয়ারি) ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, হজ নিবন্ধনের সময় আরও এক মাস বাড়তে পারে। তবে দুই দফায় তা বাড়ানো হতে পারে। প্রথম দফায় নিবন্ধনের সময় ১৩ দিন বাড়িয়ে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হতে পারে। পরে আরেক দফায় সময় বাড়ানো হবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো. মঞ্জুরুল হক বলেন, দ্বিতীয় দফার মেয়াদ ১৮ জানুয়ারি শেষ হবে। যেহেতু এখনও কাঙ্ক্ষিত নিবন্ধন হয়নি, তাই আবারও সময় বাড়ানো হবে। তবে কতদিন সময় বাড়বে তা এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।
চলতি বছরে বাংলাদেশ থেকে হজ করতে পারবেন এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার ১৯৮ জন এবং বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে পারবেন। গত ১৫ নভেম্বর থেকে সরকারি ও বেসরকারিভাবে হজে যেতে ইচ্ছুকদের নিবন্ধন শুরু হয়। এখন পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ৩৬ হাজার ৪৩৪ জন। সেই হিসেবে এখনও ফাঁকা রয়েছে ৯০ হাজার ৭৬৪টি।
এবার সরকার সাধারণ হজ প্যাকেজ ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা নির্ধারণ করেছে। আর বিশেষ প্যাকেজ ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।