আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাজনীতি, অর্থনীতি ও ব্যক্তিগত জীবনের সর্বক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ আছে। বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে সেই চ্যালেঞ্জ কঠিন। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে এবার চ্যালেঞ্জ আরও কঠিন। রোববার (১৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মনে করি কোনো চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা অসম্ভব নয়। সবই অতিক্রম করতে পারবে বর্তমান সরকার। পদ্মাসেতু শুরুর সময় কেউ ভাবেনি এটি শেষ করা হবে। বিশ্বব্যাংকও পাশে ছিল না। কিন্তু আমরা পদ্মাসেতু করতে পেরেছি। মেট্রোরেল চালু হয়েছে। এছাড়া আর পাঁচটি পরিকল্পনা আছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ৬টি মেট্রোর কাজ শেষ হবে।
তিনি বলেন, আমরা সড়কে যানবাহনের শৃঙ্খলা আনতে পারিনি। সড়কে ও যানবাহনে শৃঙ্খলা ফেরানো এখনও চ্যালেঞ্জ। বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় একটি প্রকল্প চলছে। এটি শেষ করতে পারলে রোড সেফটি নিশ্চিত হবে। আজ অনেক সড়ক হচ্ছে। সড়কগুলো স্মার্ট করতে হবে। যেন এক পশলা বৃষ্টিতেই অস্তিত্বহীন না হয়ে যায়। এ বিষয়গুলোও আমরা দেখবো। অনেক সড়কের নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে।
মন্ত্রিসভায় দেশি-বিদেশি চাপ আছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেছেন দেশি-বিদেশি চাপ আছে, তা আমরা অতিক্রম করার শক্তি-সাহস রাখি। কারণ, এই দলের সম্পর্ক মাটি ও মানুষের সঙ্গে। অর্থনীতিকে বিপন্ন করার চেষ্টা আছে। এগুলোকে ভয় পেলে চলবে না। অতিক্রম করতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকাল আমাদের গ্রামীণ বাজার পর্যন্ত ভরপুর খাদ্য সামগ্রী, ফলমূল সব আছে। সীমান্তেও একই অবস্থা। কিছু নিম্নআয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে। মানুষ যাতে সহজে দ্রব্যমূল্য কিনতে পারে সেক্ষেত্রে আমরা জোর দেবো।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মনে করি কোনো চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা অসম্ভব নয়। সবই অতিক্রম করতে পারবে বর্তমান সরকার। পদ্মাসেতু শুরুর সময় কেউ ভাবেনি এটি শেষ করা হবে। বিশ্বব্যাংকও পাশে ছিল না। কিন্তু আমরা পদ্মাসেতু করতে পেরেছি। মেট্রোরেল চালু হয়েছে। এছাড়া আর পাঁচটি পরিকল্পনা আছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ৬টি মেট্রোর কাজ শেষ হবে।
তিনি বলেন, আমরা সড়কে যানবাহনের শৃঙ্খলা আনতে পারিনি। সড়কে ও যানবাহনে শৃঙ্খলা ফেরানো এখনও চ্যালেঞ্জ। বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় একটি প্রকল্প চলছে। এটি শেষ করতে পারলে রোড সেফটি নিশ্চিত হবে। আজ অনেক সড়ক হচ্ছে। সড়কগুলো স্মার্ট করতে হবে। যেন এক পশলা বৃষ্টিতেই অস্তিত্বহীন না হয়ে যায়। এ বিষয়গুলোও আমরা দেখবো। অনেক সড়কের নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে।
মন্ত্রিসভায় দেশি-বিদেশি চাপ আছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেছেন দেশি-বিদেশি চাপ আছে, তা আমরা অতিক্রম করার শক্তি-সাহস রাখি। কারণ, এই দলের সম্পর্ক মাটি ও মানুষের সঙ্গে। অর্থনীতিকে বিপন্ন করার চেষ্টা আছে। এগুলোকে ভয় পেলে চলবে না। অতিক্রম করতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকাল আমাদের গ্রামীণ বাজার পর্যন্ত ভরপুর খাদ্য সামগ্রী, ফলমূল সব আছে। সীমান্তেও একই অবস্থা। কিছু নিম্নআয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে। মানুষ যাতে সহজে দ্রব্যমূল্য কিনতে পারে সেক্ষেত্রে আমরা জোর দেবো।