সাকিব আল হাসান, যাকে বলা হয় বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টার বয়। তিনি একজন ক্রিকেটের ফেরিওয়ালা। আইপিএল থেকে পিএসএল, সিপিএল থেকে বিগ ব্যাশ কোথায় খেলেননি সাকিব? ঘুরে ঘুরে খেলেছেন, খেলছেন পৃথিবীর সবগুলো ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক ক্রিকেট লিগ। বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট মাঠে ব্যাটে বলে আধিপত্য বিস্তার করা সাকিব ঘরের মাঠেও যে রাজ করবে তা সবারই জানা।
ঠিক তাইও করেছেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়র লিগের নয় আসরের মধ্যে একবার দুইবার নয় মোট চারবার টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছিলেন সাকিব। রয়েছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায়।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম আসরেই টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার ওঠে সাকিবের হাতে। ওই আসরটিতে কি দুর্দান্ত পারর্ফমই না করেছিলেন খুলনা রয়্যাল বেঙ্গলসের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। যদিও সেবার ফাইনালে খেলার সুযোগ হয়নি সাকিবের দলের। কিন্তু টুর্নামেন্ট জুড়ে ব্যাটে বলে জাদু দেখিয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান এই অলরাউন্ডার। টুর্নামেন্ট জুড়ে ১০ ম্যাচ খেলে ব্যাট হাতে ২৮০ এবং বল হাতে ১৫ উইকেট শিকার করেন সাকিব। এতে টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার হিসেবে গাড়ি উপহার পান সাকিব।
প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও দ্বিতীয় আসরেই বিপিএলের শিরোপা উদযাপন করেন সাকিব আল হাসান। আর ওই আসরেও ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার যায় সাকিবের ঘরে। এবারও তিনি একটি গাড়ি উপহার পান। তার জন্য অবশ্য সাকিবকে করতে হয় ৩২৯ রান। সঙ্গে তো ১৫ উইকেট ছিলই। ব্যাটে বলে জাদু দেখানো সাকিব এই কীর্তি অর্জন করেন মাত্র ১৫ ম্যাচে।
বিপিএলের ষষ্ঠ আসরে ফাইনালে রানার্সআপ হয় ঢাকা ডাইনামাইটস। সাকিবের দলটি শিরোপা না জিতলেও সেবার তৃতীয়বারের মতো টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার পান সাকিব আল হাসান। যদিও আগের দুইবারের মতো এবার আর কার নয়, টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন একটি বাইক। অবশ্য ওই আসরটিতে মোটা অঙ্কের আর্থিক পুরস্কারও পেয়েছিলেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। ২০১৮ সালের বিপিএলে সাকিব ৩০১ রানের পাশাপাশি ২৩ উইকেট শিকার করে সেরাদের সেরা নির্বাচিত হন।
সাকিব সবশেষ প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছেন ২০২২ সালের বিপিএলে। সেবারও কুমিল্লার কাছে হেরে শিরোপা খোয়ায় তার দল। কিন্তু ব্যাটে বলে দুর্দান্ত পারর্ফম দেখানো সাকিব জিতে নেন সেরার পুরস্কার। বিপিএলের অষ্টম আসরে ১১ ম্যাচে ২৮.৪০ গড়ে ও ১৪৪.১৬ স্ট্রাইক রেটে ২৮৪ রান করেন বরিশালের অধিনায়ক। আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের তালিকায় তিনি আছেন ষষ্ঠ স্থানে।
ঘূর্ণি জাদু দেখিয়ে এই বাঁহাতি ১৪.৫৬ গড়ে ও ৫.৩৫ ইকোনমিতে নেন ১৬ উইকেট। আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তিনি। কেবল তা-ই নয়, স্পিনারদের মধ্যে তার উইকেটের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার পথে টানা পাঁচবার ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতে অনন্য রেকর্ডও গড়েন সাকিব। যদিও আসরটিতে কেবল ২০০০ ডলার পুরস্কার ওঠে সাকিবের হাতে। সে সময়কার হিসেবে প্রায় ২ লাখ টাকার মতো পেয়েছিলেন তিনি।
আবারও দরজায় কড়া নাড়ছে বিপিএল। এবার রংপুর রাইডার্সের হয়ে খেলতে দেখা যাবে সাকিবকে। সাকিব ভক্তরা নিশ্চয় চাইবেন ফের টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার উঠুক সাকিবের হাতে। ফের বিপিএল সেরা হয়ে আবারও ক্রিকেটে প্রর্তবর্তন হোক বাংলার পোস্টার বয়ের।
ঠিক তাইও করেছেন। বাংলাদেশ প্রিমিয়র লিগের নয় আসরের মধ্যে একবার দুইবার নয় মোট চারবার টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছিলেন সাকিব। রয়েছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকায়।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম আসরেই টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার ওঠে সাকিবের হাতে। ওই আসরটিতে কি দুর্দান্ত পারর্ফমই না করেছিলেন খুলনা রয়্যাল বেঙ্গলসের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। যদিও সেবার ফাইনালে খেলার সুযোগ হয়নি সাকিবের দলের। কিন্তু টুর্নামেন্ট জুড়ে ব্যাটে বলে জাদু দেখিয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান এই অলরাউন্ডার। টুর্নামেন্ট জুড়ে ১০ ম্যাচ খেলে ব্যাট হাতে ২৮০ এবং বল হাতে ১৫ উইকেট শিকার করেন সাকিব। এতে টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার হিসেবে গাড়ি উপহার পান সাকিব।
প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও দ্বিতীয় আসরেই বিপিএলের শিরোপা উদযাপন করেন সাকিব আল হাসান। আর ওই আসরেও ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার যায় সাকিবের ঘরে। এবারও তিনি একটি গাড়ি উপহার পান। তার জন্য অবশ্য সাকিবকে করতে হয় ৩২৯ রান। সঙ্গে তো ১৫ উইকেট ছিলই। ব্যাটে বলে জাদু দেখানো সাকিব এই কীর্তি অর্জন করেন মাত্র ১৫ ম্যাচে।
বিপিএলের ষষ্ঠ আসরে ফাইনালে রানার্সআপ হয় ঢাকা ডাইনামাইটস। সাকিবের দলটি শিরোপা না জিতলেও সেবার তৃতীয়বারের মতো টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার পান সাকিব আল হাসান। যদিও আগের দুইবারের মতো এবার আর কার নয়, টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন একটি বাইক। অবশ্য ওই আসরটিতে মোটা অঙ্কের আর্থিক পুরস্কারও পেয়েছিলেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। ২০১৮ সালের বিপিএলে সাকিব ৩০১ রানের পাশাপাশি ২৩ উইকেট শিকার করে সেরাদের সেরা নির্বাচিত হন।
সাকিব সবশেষ প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছেন ২০২২ সালের বিপিএলে। সেবারও কুমিল্লার কাছে হেরে শিরোপা খোয়ায় তার দল। কিন্তু ব্যাটে বলে দুর্দান্ত পারর্ফম দেখানো সাকিব জিতে নেন সেরার পুরস্কার। বিপিএলের অষ্টম আসরে ১১ ম্যাচে ২৮.৪০ গড়ে ও ১৪৪.১৬ স্ট্রাইক রেটে ২৮৪ রান করেন বরিশালের অধিনায়ক। আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের তালিকায় তিনি আছেন ষষ্ঠ স্থানে।
ঘূর্ণি জাদু দেখিয়ে এই বাঁহাতি ১৪.৫৬ গড়ে ও ৫.৩৫ ইকোনমিতে নেন ১৬ উইকেট। আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তিনি। কেবল তা-ই নয়, স্পিনারদের মধ্যে তার উইকেটের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার পথে টানা পাঁচবার ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতে অনন্য রেকর্ডও গড়েন সাকিব। যদিও আসরটিতে কেবল ২০০০ ডলার পুরস্কার ওঠে সাকিবের হাতে। সে সময়কার হিসেবে প্রায় ২ লাখ টাকার মতো পেয়েছিলেন তিনি।
আবারও দরজায় কড়া নাড়ছে বিপিএল। এবার রংপুর রাইডার্সের হয়ে খেলতে দেখা যাবে সাকিবকে। সাকিব ভক্তরা নিশ্চয় চাইবেন ফের টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার উঠুক সাকিবের হাতে। ফের বিপিএল সেরা হয়ে আবারও ক্রিকেটে প্রর্তবর্তন হোক বাংলার পোস্টার বয়ের।