দিন গড়িয়ে রাত পোহালেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হবে। এদিন ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব-১ এম এম ইমরুল কায়েস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় প্রধানমন্ত্রী তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
এর আগে, গত ৩ জানুয়ারি পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপতি ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন দুপুরে বঙ্গভবনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করেন।
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। এবার ব্যালট পেপারে ভোট হচ্ছে।
ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য।
উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এবারের নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে, বর্জন করেছে বিএনপিসহ ৬০টি দল।
এদিকে সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবোরধের পথ বেছে নেয় বিএনপি। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে গত ২০ ডিসেম্বর 'অসহযোগ আন্দোলনের' ডাক দেয় বিএনপি। ভোট না দেওয়ার পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব-১ এম এম ইমরুল কায়েস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় প্রধানমন্ত্রী তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
এর আগে, গত ৩ জানুয়ারি পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপতি ও তার সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন দুপুরে বঙ্গভবনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করেন।
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। এবার ব্যালট পেপারে ভোট হচ্ছে।
ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য।
উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এবারের নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে, বর্জন করেছে বিএনপিসহ ৬০টি দল।
এদিকে সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবোরধের পথ বেছে নেয় বিএনপি। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে গত ২০ ডিসেম্বর 'অসহযোগ আন্দোলনের' ডাক দেয় বিএনপি। ভোট না দেওয়ার পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।