গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘন প্রমাণিত হয়েছে। সোমবার (১ জানুয়ারি) মোট ৮৪ পৃষ্ঠার রায়ের মূল অংশ পড়ার সময় এ কথা বলেন বিচারক।
এর আগে দুপুর ২টা ১২ মিনিটে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক আসন গ্রহণ করেন। দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে মোট ৮৪ পৃষ্ঠার রায়ের মূল অংশ পড়া শুরু করেন।
মামলায় পক্ষে ও বিপক্ষে উভয়ের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করার পর গত ২৪ ডিসেম্বর ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ দিন ধার্য করেন।
বছরজুড়েই শ্রম আদালতের বারান্দায় ঘুরতে হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলার কারণে বিদেশের সভা-সেমিনারেও যেতে পারেননি তিনি। সর্বশেষ ২৪ ডিসেম্বর শ্রম আদালতে নজিরবিহীন ১৩ দিনের যুক্তিতর্ক শেষ হয়। এরপর রায়ের জন্য নতুন বছরের প্রথম দিন তথা সোমবার ধার্য করেন আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।
এর আগে দুপুর ২টা ১২ মিনিটে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক আসন গ্রহণ করেন। দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে মোট ৮৪ পৃষ্ঠার রায়ের মূল অংশ পড়া শুরু করেন।
মামলায় পক্ষে ও বিপক্ষে উভয়ের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করার পর গত ২৪ ডিসেম্বর ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ দিন ধার্য করেন।
বছরজুড়েই শ্রম আদালতের বারান্দায় ঘুরতে হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলার কারণে বিদেশের সভা-সেমিনারেও যেতে পারেননি তিনি। সর্বশেষ ২৪ ডিসেম্বর শ্রম আদালতে নজিরবিহীন ১৩ দিনের যুক্তিতর্ক শেষ হয়। এরপর রায়ের জন্য নতুন বছরের প্রথম দিন তথা সোমবার ধার্য করেন আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।