কল্পনা করুন, রীতি মেনে নতুন বছরের আগে কাউকে মেরে বিগত বছরের ক্ষোভ মেটাচ্ছেন। তাও একটি ধর্মীয় উৎসবের দিনেই তা করছেন। বিষয়টি অবাক করার মতো হলেও প্রাচীন এই রীতিটি এখনও মেনে চলছেন পেরুর চুম্বিভিলকাস প্রদেশের বাসিন্দারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, প্রতিবছর ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনের দিনে তাকানাকুয় নামের এই ঘুষাঘুষির উৎসবে যোগ দেন স্থানীয়রা। এই উৎসবকে পেরুর বিচার ব্যবস্থার বাইরে বিকল্প শাসনের পদ্ধতি হিসেবে দেখেন স্থানীয়রা। উৎসবে অংশ নেওয়া যোদ্ধাদের লক্ষ্য থাকে পারিবারিক, রোমান্টিক বা আঞ্চলিক বিরোধগুলো ঘুষাঘুষির মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা। আর এই উৎসব নেচে গেয়ে উদযাপন করেন স্থানীয় দর্শকরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও পোস্ট করে হিস্টরিক ভিডস নামের একটি ওয়েবসাইট জানায়, এটি প্রাচীন প্রাক-হিস্পানিক চাঙ্কা সংস্কৃতি থেকে এসেছে।
ওই পোস্টে বলা হয়, পুরুষ, নারী এবং শিশুরা ঘুষাঘুষিতে জড়িত হওয়ার জন্য জড়ো হয়, যা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকে। এই লড়াইগুলো গত বছরের ক্ষোভ মিটিয়ে ফেলার একটি উপায়, যা অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সম্প্রদায় এবং বন্ধুত্বের বোধ জাগিয়ে তোলে। মারামারির পরে মারামারি করা ব্যক্তিরা মদ্যপান করতে এবং উদযাপন করতে একত্রিত হয়। এটি যে কোনো ব্যথা কমাতে এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে বন্ধনকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।
এদিকে এ ভিডিওটির পোস্টের কমেন্টে এক ব্যবহারকারী লেখেন, বিশ্বের সর্বত্র আমাদের এটি প্রয়োজন। তাহলে বিষয়গুলো অনেক সহজ হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, প্রতিবছর ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনের দিনে তাকানাকুয় নামের এই ঘুষাঘুষির উৎসবে যোগ দেন স্থানীয়রা। এই উৎসবকে পেরুর বিচার ব্যবস্থার বাইরে বিকল্প শাসনের পদ্ধতি হিসেবে দেখেন স্থানীয়রা। উৎসবে অংশ নেওয়া যোদ্ধাদের লক্ষ্য থাকে পারিবারিক, রোমান্টিক বা আঞ্চলিক বিরোধগুলো ঘুষাঘুষির মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা। আর এই উৎসব নেচে গেয়ে উদযাপন করেন স্থানীয় দর্শকরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও পোস্ট করে হিস্টরিক ভিডস নামের একটি ওয়েবসাইট জানায়, এটি প্রাচীন প্রাক-হিস্পানিক চাঙ্কা সংস্কৃতি থেকে এসেছে।
ওই পোস্টে বলা হয়, পুরুষ, নারী এবং শিশুরা ঘুষাঘুষিতে জড়িত হওয়ার জন্য জড়ো হয়, যা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকে। এই লড়াইগুলো গত বছরের ক্ষোভ মিটিয়ে ফেলার একটি উপায়, যা অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সম্প্রদায় এবং বন্ধুত্বের বোধ জাগিয়ে তোলে। মারামারির পরে মারামারি করা ব্যক্তিরা মদ্যপান করতে এবং উদযাপন করতে একত্রিত হয়। এটি যে কোনো ব্যথা কমাতে এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে বন্ধনকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।
এদিকে এ ভিডিওটির পোস্টের কমেন্টে এক ব্যবহারকারী লেখেন, বিশ্বের সর্বত্র আমাদের এটি প্রয়োজন। তাহলে বিষয়গুলো অনেক সহজ হবে।