নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে আন্তর্জাতিকভাবে অনেকে জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্যকালে সরকারপ্রধান এমন মন্তব্য করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থেকে টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাঠিয়েছে। কিন্তু ভাগ্য পরিবর্তনে আওয়ামী লীগ যখনই কাজ শুরু করে বিএনপি তখন বারবার বাধা সৃষ্টি করেছে। তারপরও আপনারা আমাকে আগলে রেখেছেন। সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে আন্তর্জাতিকভাবে অনেকে জড়িত। নির্বাচনে জয়ী হলে লন্ডনে বসে বাসে আগুন দেয়ার হুকুমদাতাকে ধরে এনে বিচার করা হবে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এই বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন ছিল আমার বাবার, আমি প্রাণপণ চেষ্টা করে গেছি। আমি নিজের দিকে তাকাইনি।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার দিকে টুঙ্গিপাড়ার জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সময় শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা জনসভাস্থলে পৌঁছালে হাজার হাজার মানুষ তাদের অভিনন্দন জানান। একই সময় প্রধানমন্ত্রী ও তার বোন হাত উঁচু করেন এবং মঞ্চে ঘুরে ঘুরে জনসভায় উপস্থিত জনসাধারণের অভিবাদনের জবাব দেন।
শনিবার সকাল থেকেই টুঙ্গিপাড়াসহ আশপাশের এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ মাঠে আসতে শুরু করেন। এতে সকাল সোয়া ৯টার মধ্যেই লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে পুরো জনসভাস্থল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থেকে টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাঠিয়েছে। কিন্তু ভাগ্য পরিবর্তনে আওয়ামী লীগ যখনই কাজ শুরু করে বিএনপি তখন বারবার বাধা সৃষ্টি করেছে। তারপরও আপনারা আমাকে আগলে রেখেছেন। সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে আন্তর্জাতিকভাবে অনেকে জড়িত। নির্বাচনে জয়ী হলে লন্ডনে বসে বাসে আগুন দেয়ার হুকুমদাতাকে ধরে এনে বিচার করা হবে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এই বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন ছিল আমার বাবার, আমি প্রাণপণ চেষ্টা করে গেছি। আমি নিজের দিকে তাকাইনি।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার দিকে টুঙ্গিপাড়ার জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সময় শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা জনসভাস্থলে পৌঁছালে হাজার হাজার মানুষ তাদের অভিনন্দন জানান। একই সময় প্রধানমন্ত্রী ও তার বোন হাত উঁচু করেন এবং মঞ্চে ঘুরে ঘুরে জনসভায় উপস্থিত জনসাধারণের অভিবাদনের জবাব দেন।
শনিবার সকাল থেকেই টুঙ্গিপাড়াসহ আশপাশের এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ মাঠে আসতে শুরু করেন। এতে সকাল সোয়া ৯টার মধ্যেই লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে পুরো জনসভাস্থল।