বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি কাটাতে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র ও পার্শ্ববর্তী সাজেক উপত্যকায় পর্যটকের সমাগম বেড়েছে। অবরোধ-হরতালের কারণে দীর্ঘদিন পর্যটকশূন্যের পর আবারও সমাগম বাড়ায় খুশি ব্যবসায়ীরা। তাদের নিরাপত্তায় কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
কয়েকদিন আগেও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে পর্যটক শূন্য ছিল খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র। কিন্তু বর্তমানে আলুটিলার রহস্যময় সুড়ঙ্গ, ঝুলন্ত ব্রিজ, রিছাং ঝরণা—সবখানেই পর্যটকদের ভিড় বেড়েছে।
জেলার দর্শনীয় নানা স্থানে শীতের সময় পর্যটকদের ভিড় থাকে। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিনের ছুটিতে প্রকৃতির সান্নিধ্যে বন্ধু-বান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সময় কাটাতে অনেকে ছুটে গেছেন।
এক পর্যটক বলেন, 'এত সুন্দর জায়গা, এখানে না আসলে বুঝা যেত না। ফ্যামিলির সবাই মিলে ঘুরতে এসেছি, খুব ভালো লাগছে। সাজেকে রাতযাপন করেছি। এখন আলুটিলায় ঘুরছি। দেশ যে এত সুন্দর এখানে না আসলে বুঝতাম না।'
পর্যটকদের ভিড় বেড়েছে সাজেক উপত্যকায়ও। রুইলুই ও কংলাক পর্যটনকেন্দ্রের নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ তারা।
সাজেকে ঘুরতে যাওয়া এক পর্যটক বলেন, 'পুরো শহরটায় পাহাড় দিয়ে ঘেরা। এখানে ঘুরতে এসে খুবই ভালো লাগছে। বাংলাদেশে যে এত সুন্দর দৃশ্য আছে, না দেখলে বোঝা যাবে না।'
অবরোধ-হরতালের কারণে পর্যটন মৌসুমে যে ক্ষতি হয়েছিল, বড়দিনের ছুটিতে তা পুষিয়ে নিতে পেরে খুশি ব্যবসায়ীরা।
খাগড়াছড়ির হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা বলেন, 'মাঝখানে টানা হরতাল-অবরোধের কারণে আমাদের পর্যটন ব্যবসায় বেশ ক্ষতি হয়েছিল। আমরা বুকিং পায়নি। বড়দিনের ছুটিতে পর্যটক সমাগম বাড়ছে। আশা করি, হোটেলের সবকটি রুম বুকিং হয়ে যাবে।'
এদিকে পর্যটকদের নিরাপত্তা ও ভোগান্তি এড়াতে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। খাগড়াছড়ি ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. জাহিদুর রহমান বলেন, 'পর্যটকদের যাতে কোনো ভোগান্তি না হয়, সেজন্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে মিটিং করেছি। পুলিশের পক্ষ থেকে আলুটিলা, রিছাং ঝরনা, জেলা পরিষদ পার্কে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।'
জাহিদুর রহমান আরও বলেন, 'বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে আমরা সিভিল ও পোষাকে ডিউটিতে নিয়োজিত আছি। পর্যটকেরা যাতে কোনো ধরনের বিরক্তি বা সমস্যার সম্মুখীন না হন, সে ব্যাপারে আমরা সচেষ্ট আছি।'
কয়েকদিন আগেও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে পর্যটক শূন্য ছিল খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র। কিন্তু বর্তমানে আলুটিলার রহস্যময় সুড়ঙ্গ, ঝুলন্ত ব্রিজ, রিছাং ঝরণা—সবখানেই পর্যটকদের ভিড় বেড়েছে।
জেলার দর্শনীয় নানা স্থানে শীতের সময় পর্যটকদের ভিড় থাকে। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিনের ছুটিতে প্রকৃতির সান্নিধ্যে বন্ধু-বান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সময় কাটাতে অনেকে ছুটে গেছেন।
এক পর্যটক বলেন, 'এত সুন্দর জায়গা, এখানে না আসলে বুঝা যেত না। ফ্যামিলির সবাই মিলে ঘুরতে এসেছি, খুব ভালো লাগছে। সাজেকে রাতযাপন করেছি। এখন আলুটিলায় ঘুরছি। দেশ যে এত সুন্দর এখানে না আসলে বুঝতাম না।'
পর্যটকদের ভিড় বেড়েছে সাজেক উপত্যকায়ও। রুইলুই ও কংলাক পর্যটনকেন্দ্রের নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ তারা।
সাজেকে ঘুরতে যাওয়া এক পর্যটক বলেন, 'পুরো শহরটায় পাহাড় দিয়ে ঘেরা। এখানে ঘুরতে এসে খুবই ভালো লাগছে। বাংলাদেশে যে এত সুন্দর দৃশ্য আছে, না দেখলে বোঝা যাবে না।'
অবরোধ-হরতালের কারণে পর্যটন মৌসুমে যে ক্ষতি হয়েছিল, বড়দিনের ছুটিতে তা পুষিয়ে নিতে পেরে খুশি ব্যবসায়ীরা।
খাগড়াছড়ির হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা বলেন, 'মাঝখানে টানা হরতাল-অবরোধের কারণে আমাদের পর্যটন ব্যবসায় বেশ ক্ষতি হয়েছিল। আমরা বুকিং পায়নি। বড়দিনের ছুটিতে পর্যটক সমাগম বাড়ছে। আশা করি, হোটেলের সবকটি রুম বুকিং হয়ে যাবে।'
এদিকে পর্যটকদের নিরাপত্তা ও ভোগান্তি এড়াতে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। খাগড়াছড়ি ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. জাহিদুর রহমান বলেন, 'পর্যটকদের যাতে কোনো ভোগান্তি না হয়, সেজন্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে মিটিং করেছি। পুলিশের পক্ষ থেকে আলুটিলা, রিছাং ঝরনা, জেলা পরিষদ পার্কে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।'
জাহিদুর রহমান আরও বলেন, 'বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে আমরা সিভিল ও পোষাকে ডিউটিতে নিয়োজিত আছি। পর্যটকেরা যাতে কোনো ধরনের বিরক্তি বা সমস্যার সম্মুখীন না হন, সে ব্যাপারে আমরা সচেষ্ট আছি।'