আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসনে ট্রাক প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এরইমধ্যে নির্বাচনি প্রচারণায় মাঠে নেমেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসম্বর) দিবাগত রাতে একটি ভিডিও বার্তা দেন মাহি। যেখানে নাম উল্লেখ না করে প্রতিযোগী প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত ওমর ফারুক চৌধুরীর সমালোচনা করেন।
নিজ আসন তানোর-গোদাগাড়ীর ভোটারদের উদ্দেশে মাহিয়া মাহি বলেন, ''কিছু লোকের কিছু বক্তব্যের জন্য আপনারা কিন্তু ভয় পাবেন না। আসন্ন নির্বাচনে ৭ তারিখে সবাই দলে-বলে সাজুগুজু করে সুন্দর পোশাক পরে উৎসবের মতো আপনারা ভোট কেন্দ্রে যাবেন, নিজের ভোট নিজে দিবেন। যে যেভাবে ইচ্ছা সেইভাবে ভয় দেখাক! কারণ, কিছু মানুষ জানে তারা কত অজনপ্রিয় এই তানোর-গোদাগাড়ীতে। আমি নিশ্চিত কেউ যদি ঢাকা কিংবা অন্যান্য যেকোনো জেলা থেকে হোক — একটা লোক যদি এই এলাকায় আসেন এবং কাক-পক্ষীকেও জিজ্ঞেস করেন যে, 'আচ্ছা, এখানে যিনি ক্ষমতায় ছিলেন তার জনপ্রিয়তা কতটুকু?' আমার মনে হয় সে-ও বলবে, 'উনার থেকে অজনপ্রিয় মানুষ এই এলাকায় নাই।' আশ্চর্যের বিষয়, একটা সিংহ হেঁটে গেলেও মানুষ অতটা ভয় পাবে না, যতটা না এই মানুষকে দেখে লোকজন ভয় পায়। তো আমার মনে হয়েছে এটা আমার দায়িত্ব, এই রকম একটা ভয়-ভীতিকর মানুষের হাত থেকে তানোর-গোদাগাড়ীবাসীকে বাঁচানো, তাদের রক্ষা করা।''
এর আগে বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তানোরের পাঁচন্দর ইউনিয়নের একটি পথসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে মাহি বলেন, 'আমরা মেহনতি মানুষ। আমরা আপনার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। কারণ, মেহনতি মানুষের সঙ্গে সাধারণ জনগণ থাকেন। চৌধুরী সাহেবের হয়তো অনেক টাকা আছে, কিন্তু তার মন নেই, দিল নেই। তিনি মানুষকে ভালোবাসতে জানেন না। সে আপনাদের সঙ্গে টং দোকানে বসে চা খেতে পারেন না। কারণ, তার তো অনেক টাকা। তিনি এসি রুমে বসে থাকবেন। আর মানুষকে শাসন করবেন, ভয় দেখাবেন ও শোষণ করবেন।'
আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সংগঠন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহিয়া মাহি। তবে দল থেকে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তিনি।
ট্রাক প্রতীক পেয়ে মাহি বললেন, ৯৫ শতাংশ ভোটে জিতবট্রাক প্রতীক পেয়ে মাহি বললেন, ৯৫ শতাংশ ভোটে জিতব
ভিডিও বার্তায় মাহি আরও বলেন, 'স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ে কেন্দ্র কী বলেছে? আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের স্যার বলেছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষে কোনো নেতাকর্মী যদি কাজ করতে চায়, তবে সে কাজ করতে পারে এটা তাদের ইচ্ছা। আমাদের কেন্দ্রীয় যে নেতারা আছেন, তাঁরা অনেক মানবিক। তাঁরা কিন্তু এই রকম যে শাসন করে মানুষদের, এই শাসকের মতো না। তাঁদের কথা হচ্ছে, নির্বাচন হবে উৎসবমুখর ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। ভোটার নিজের মন যাকে চাইবে তাকে ভোট দিতে যাবেন।'
নিজ আসন তানোর-গোদাগাড়ীর ভোটারদের উদ্দেশে মাহিয়া মাহি বলেন, ''কিছু লোকের কিছু বক্তব্যের জন্য আপনারা কিন্তু ভয় পাবেন না। আসন্ন নির্বাচনে ৭ তারিখে সবাই দলে-বলে সাজুগুজু করে সুন্দর পোশাক পরে উৎসবের মতো আপনারা ভোট কেন্দ্রে যাবেন, নিজের ভোট নিজে দিবেন। যে যেভাবে ইচ্ছা সেইভাবে ভয় দেখাক! কারণ, কিছু মানুষ জানে তারা কত অজনপ্রিয় এই তানোর-গোদাগাড়ীতে। আমি নিশ্চিত কেউ যদি ঢাকা কিংবা অন্যান্য যেকোনো জেলা থেকে হোক — একটা লোক যদি এই এলাকায় আসেন এবং কাক-পক্ষীকেও জিজ্ঞেস করেন যে, 'আচ্ছা, এখানে যিনি ক্ষমতায় ছিলেন তার জনপ্রিয়তা কতটুকু?' আমার মনে হয় সে-ও বলবে, 'উনার থেকে অজনপ্রিয় মানুষ এই এলাকায় নাই।' আশ্চর্যের বিষয়, একটা সিংহ হেঁটে গেলেও মানুষ অতটা ভয় পাবে না, যতটা না এই মানুষকে দেখে লোকজন ভয় পায়। তো আমার মনে হয়েছে এটা আমার দায়িত্ব, এই রকম একটা ভয়-ভীতিকর মানুষের হাত থেকে তানোর-গোদাগাড়ীবাসীকে বাঁচানো, তাদের রক্ষা করা।''
এর আগে বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তানোরের পাঁচন্দর ইউনিয়নের একটি পথসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে মাহি বলেন, 'আমরা মেহনতি মানুষ। আমরা আপনার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। কারণ, মেহনতি মানুষের সঙ্গে সাধারণ জনগণ থাকেন। চৌধুরী সাহেবের হয়তো অনেক টাকা আছে, কিন্তু তার মন নেই, দিল নেই। তিনি মানুষকে ভালোবাসতে জানেন না। সে আপনাদের সঙ্গে টং দোকানে বসে চা খেতে পারেন না। কারণ, তার তো অনেক টাকা। তিনি এসি রুমে বসে থাকবেন। আর মানুষকে শাসন করবেন, ভয় দেখাবেন ও শোষণ করবেন।'
আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সংগঠন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহিয়া মাহি। তবে দল থেকে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তিনি।
ট্রাক প্রতীক পেয়ে মাহি বললেন, ৯৫ শতাংশ ভোটে জিতবট্রাক প্রতীক পেয়ে মাহি বললেন, ৯৫ শতাংশ ভোটে জিতব
ভিডিও বার্তায় মাহি আরও বলেন, 'স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ে কেন্দ্র কী বলেছে? আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের স্যার বলেছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষে কোনো নেতাকর্মী যদি কাজ করতে চায়, তবে সে কাজ করতে পারে এটা তাদের ইচ্ছা। আমাদের কেন্দ্রীয় যে নেতারা আছেন, তাঁরা অনেক মানবিক। তাঁরা কিন্তু এই রকম যে শাসন করে মানুষদের, এই শাসকের মতো না। তাঁদের কথা হচ্ছে, নির্বাচন হবে উৎসবমুখর ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। ভোটার নিজের মন যাকে চাইবে তাকে ভোট দিতে যাবেন।'