রাজধানীর তেজগাঁও রেলস্টেশনে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনের ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টা ৪ মিনিটে আগুনের খবর পাওয়ার পরই ফায়ার সার্ভিস তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে।
নিহতদের মধ্যে দুজন নাদিরা আক্তার পপি ও তাঁর তিন বছরের শিশু ইয়াসিন। বাকি দুজনের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
যাত্রীরা বলছেন, ভোরে ট্রেনটি নেত্রকোণা থেকে তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছালে নাশকতার উদ্দেশে তিনটি বগিতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার গণমাধ্যমকে জানান, ভোর ৫টা ৪ মিনিটে আগুনের খবর পেলে দ্রুত ফায়ার সার্ভিসের দল তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। ট্রেনের একটি বগির আগুন নেভানোর পর সেখান থেকে চার জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট।
মো. শাহজাহান শিকদার আরও জানান, ক্ষতিগ্রস্ত ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশনে সরিয়ে নেওয়ার পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। নিহত চার জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আজ ভোরের দিকে তেজগাঁও রেলস্টেশনে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে নিহত চার জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের মর্গে নিয়ে আসে রেলওয়ে থানা পুলিশ। এদের মধ্যে দুই জনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। দগ্ধের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাকি দুই জনের পরিচয় জানা যায়নি। তবে প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে ।
এর আগে, গত ১৩ ডিসেম্বর গাজীপুরে রেল লাইনের ২০ ফুট কেটে ফেলায় দুর্ঘটনায় পড়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন। এতে ট্রেনের ইঞ্জিনসহ সাত বগি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে এক জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আহত হন অর্ধশতাধিক যাত্রী।
।
নিহতদের মধ্যে দুজন নাদিরা আক্তার পপি ও তাঁর তিন বছরের শিশু ইয়াসিন। বাকি দুজনের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
যাত্রীরা বলছেন, ভোরে ট্রেনটি নেত্রকোণা থেকে তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছালে নাশকতার উদ্দেশে তিনটি বগিতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার গণমাধ্যমকে জানান, ভোর ৫টা ৪ মিনিটে আগুনের খবর পেলে দ্রুত ফায়ার সার্ভিসের দল তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। ট্রেনের একটি বগির আগুন নেভানোর পর সেখান থেকে চার জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট।
মো. শাহজাহান শিকদার আরও জানান, ক্ষতিগ্রস্ত ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশনে সরিয়ে নেওয়ার পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। নিহত চার জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আজ ভোরের দিকে তেজগাঁও রেলস্টেশনে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে নিহত চার জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের মর্গে নিয়ে আসে রেলওয়ে থানা পুলিশ। এদের মধ্যে দুই জনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। দগ্ধের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাকি দুই জনের পরিচয় জানা যায়নি। তবে প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে ।
এর আগে, গত ১৩ ডিসেম্বর গাজীপুরে রেল লাইনের ২০ ফুট কেটে ফেলায় দুর্ঘটনায় পড়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন। এতে ট্রেনের ইঞ্জিনসহ সাত বগি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে এক জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আহত হন অর্ধশতাধিক যাত্রী।
।