দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জাতীয় পার্টির জন্য ২৬টি আসনে প্রার্থী প্রত্যাহার করেছে আওয়ামী লীগ। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ে ইসি সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মিত্রদের সঙ্গে জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচন করছি আমরা। আওয়ামী লীগ ২৯৮টি আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে ৫টি আসনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং ১৪ দলের ৩ শরিকদের জন্য ৬টি আসনে ছেড়ে দিয়েছি। বাকিগুলোতে আমাদের প্রার্থীরা নির্বাচন করবেন।
ঢাকা-১৮ শেরিফা কাদের, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু, রংপুর-১ হোসেন মকবুল শাহরিয়ার, রংপুর-৩ জি এম কাদের, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, কুড়িগ্রাম-১ মুস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান।
গাইবান্ধা-১ শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশিদ সরকার, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান, নীলফামারী-৩ রানা মোহাম্মদ সোহেল, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আব্দুল হামিদ, চট্টগ্রাম-৮ সুলায়মান আলম শেঠ।
বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, সাতক্ষীরা-২ মো. আশরাফুজ্জামান, ফেনী-৩ মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, ময়মনসিংহ-৫ সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম।
পিরোজপুর-৩ মাশরেকুল আজম রবি, হবিগঞ্জ-১ আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল এবং বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু।
বগুড়া-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেন, রাজশাহী-২ আসনে বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা, কুষ্টিয়া-২ আসনে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বরিশাল-২ বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পিরোজপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) আনোয়ার হোসেন এবং লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী মোশারফ হোসেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের মিত্রদের সঙ্গে জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচন করছি আমরা। আওয়ামী লীগ ২৯৮টি আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে ৫টি আসনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং ১৪ দলের ৩ শরিকদের জন্য ৬টি আসনে ছেড়ে দিয়েছি। বাকিগুলোতে আমাদের প্রার্থীরা নির্বাচন করবেন।
ঢাকা-১৮ শেরিফা কাদের, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু, রংপুর-১ হোসেন মকবুল শাহরিয়ার, রংপুর-৩ জি এম কাদের, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, কুড়িগ্রাম-১ মুস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান।
গাইবান্ধা-১ শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশিদ সরকার, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান, নীলফামারী-৩ রানা মোহাম্মদ সোহেল, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আব্দুল হামিদ, চট্টগ্রাম-৮ সুলায়মান আলম শেঠ।
বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, সাতক্ষীরা-২ মো. আশরাফুজ্জামান, ফেনী-৩ মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, ময়মনসিংহ-৫ সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম।
পিরোজপুর-৩ মাশরেকুল আজম রবি, হবিগঞ্জ-১ আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল এবং বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু।
বগুড়া-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেন, রাজশাহী-২ আসনে বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা, কুষ্টিয়া-২ আসনে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বরিশাল-২ বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পিরোজপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) আনোয়ার হোসেন এবং লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী মোশারফ হোসেন।