কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
শনিবার কুয়েতের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কুনার তার মৃত্যুর খবর জানিয়েছে।
আমিরি আদালতের মন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল সাবাহ এক বিবৃতিতে বলেছেন, খুব দুঃখের সাথে আমরা কুয়েতের জনগণ, আরব ও ইসলামিক দেশগুলো এবং বিশ্বের বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণকে জানাচ্ছি যে, কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ মারা গেছেন।
তবে কুয়েত কর্তৃপক্ষ তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কিছু জানায়নি।
২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর নাওয়াফের সৎ ভাই ও তৎকালীন আমির সাবাহ আল-আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহর মৃত্যুর পর তিনি দেশটির সিংহাসনে আসীন হন।
শেখ নাওয়াফ ১৯৩৭ সালের ২৫ জুন কুয়েতের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর কুয়েত সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কুয়েতের দশম শাসক শেখ আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ - এর পুত্র।
৫৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি কুয়েতের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৬২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ২৫ বছর বয়সে তিনি হাওয়ালির গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৯ মার্চ ১৯৭৮ পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭৮ সালে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৮৮ সালের ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। উপসাগরীয় যুদ্ধে কুয়েতের স্বাধীনতার পর শেখ নাওয়াফ ১৯৯১ সালের ২০ এপ্রিল শ্রম ও সামাজিক বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৯৯২ সালের ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯৪ সালের ১৬ অক্টোবর শেখ নাওয়াফ কুয়েত ন্যাশনাল গার্ডের উপপ্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০০৩ সাল পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। একই বছর শেখ নাওয়াফ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পুনরায় গ্রহণ করেন যতক্ষণ না ২০০৩ সালের ১৬ অক্টোবর আমিরি ডিক্রি জারি করা হয়। তখন তাকে কুয়েতের প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। আর ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নাওয়াফ কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স হিসেবে মনোনীত হন।
উপসাগরীয় অঞ্চল ও আরব দেশগুলোর সহযোগিতা কাউন্সিলে শেখ নাওয়াফ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি কুয়েতের প্রধান শাসক ও কুয়েত সামরিক বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ ছিলেন।
শনিবার কুয়েতের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা কুনার তার মৃত্যুর খবর জানিয়েছে।
আমিরি আদালতের মন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল সাবাহ এক বিবৃতিতে বলেছেন, খুব দুঃখের সাথে আমরা কুয়েতের জনগণ, আরব ও ইসলামিক দেশগুলো এবং বিশ্বের বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণকে জানাচ্ছি যে, কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ মারা গেছেন।
তবে কুয়েত কর্তৃপক্ষ তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কিছু জানায়নি।
২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর নাওয়াফের সৎ ভাই ও তৎকালীন আমির সাবাহ আল-আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহর মৃত্যুর পর তিনি দেশটির সিংহাসনে আসীন হন।
শেখ নাওয়াফ ১৯৩৭ সালের ২৫ জুন কুয়েতের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর কুয়েত সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কুয়েতের দশম শাসক শেখ আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ - এর পুত্র।
৫৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি কুয়েতের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৬২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ২৫ বছর বয়সে তিনি হাওয়ালির গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৯ মার্চ ১৯৭৮ পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭৮ সালে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৮৮ সালের ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। উপসাগরীয় যুদ্ধে কুয়েতের স্বাধীনতার পর শেখ নাওয়াফ ১৯৯১ সালের ২০ এপ্রিল শ্রম ও সামাজিক বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৯৯২ সালের ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯৪ সালের ১৬ অক্টোবর শেখ নাওয়াফ কুয়েত ন্যাশনাল গার্ডের উপপ্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০০৩ সাল পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। একই বছর শেখ নাওয়াফ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পুনরায় গ্রহণ করেন যতক্ষণ না ২০০৩ সালের ১৬ অক্টোবর আমিরি ডিক্রি জারি করা হয়। তখন তাকে কুয়েতের প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। আর ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নাওয়াফ কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্স হিসেবে মনোনীত হন।
উপসাগরীয় অঞ্চল ও আরব দেশগুলোর সহযোগিতা কাউন্সিলে শেখ নাওয়াফ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি কুয়েতের প্রধান শাসক ও কুয়েত সামরিক বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ ছিলেন।